@ांभा ठेवळेक একটা বুড়ে চাষা আরম্ভ করে দিলে—“একটা জিনিস আমরা খুব শিখেছি—গোরু ঘোড়া ভেড়া আর বাড়ানো নয়।” বুঝলাম, এটা রাগের কথা । যেটুকু না দিলেই নয়, তার বেশি সমবায়ের হাতে দেওয়া হবে না, তাতে দেশের অভাব বাড়ে বাড়ক,— বিরোধী পক্ষের এই ভাব। যারা এসেছে তাদের মধ্যে কর্তৃপক্ষের লোকও রয়েছে, তবু কেউ ছেড়ে কথা কইবার পাত্র নয়। . আর এক চাষা বলে চলল, “এই দেখো না, সেদিন আমার বাড়ি পেয়াদ চড়াও হল । দোষের মধ্যে আমার একটা তিন-কাল-যাওয়া বিচিলি কাটার কল আছে, তা দিয়ে বছরে সামাষ্ঠ কিছু রোজগার করে থাকি, তাই দেখে আমাকে কুধনী সাব্যস্ত করার চেষ্টা । আমি হেলে বললাম—লোভ হয়ে থাকে, লোহার দামে তোমরা ওটা নিয়ে নাও— তবে পেয়াদা থামল। কিন্তু তাতেও পার নেই।—তোমার গোরু কটি ? আমি বললাম—একটি। দেখিয়ে দাও –নিয়ে চললাম গোয়ালে। দুটি দেখছি যে —ওটি তো বাছুর। পেটে বাচ্ছা, বাছুর কেমন ?—বাচ্ছা পেটে থাকলে তো গাই হয় লু, বাচ্ছ আগে হোক। এই বলে আমি গিরিকে ডাক দিলামু। সে এসে এমনি তুড়ে দিলে যে পেয়াদা পালাতে পথ পায় না ।” সকলে । এই তো গিরি বলি । সৈনিকের মতো ট্যাঙা লোককে একজন ডেকে বললে, “এই যে নিকোলাই, বলে না হে, কতাঁরা তোমাকে কী নাকালটা করেছিল।” নিকোলাই। থাক না, সে সব পুরানো কথা খুচিয়ে তুলে কী হবে । সকলে । না, না, বলে ফেলো। আমাদের মার্কিন অতিথি সব জানতে চায় । סיכלכל by
পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১১৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।