পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उारख्न छूछौथा রোজগারের দায় এড়ায়। কুম্ভমেলার সময় একজন গেরুয়াধারীর নিজের এষ্টিমেট শোনা গিয়েছিল— লাখে একজন সাচ্চ মেলে না। এতে দেশের অবস্থা যদি কাহিল হয়ে থাকে, তাতে আশ্চর্য হবার কী আছে । আবার বলি, মিছে আক্ষেপ করার জন্যে এসব কথা তোলা হচ্ছে না । একজনের ফেল হবার কারণ বোঝা থাকলে অন্তের পাস হবার সম্ভাবনা যাচাই করা সহজ হয়।

  • যে যার কর্মফল ভোগ করবে, আমি তার করব কী –নিজের শাস্তির চেষ্টা দেখি ”—এ ধারার নাম আর যাইহোক, একে প্রেমের পথ বলা যায় না। এর উলটো ভাব হচ্ছে USSR-এর । “যে যেমন ক’রেই ধরায় এসে থাকি, আমরা সকলেই ভবলীলার খেলুডে। এসো তবে, সকলে যাতে ভালো করে খেলতে পারি, পরস্পরকে সাহায্য করা যাক, খেলাটা ভালো করে জমিয়ে সকলে মিলে আনন্দ করা যাক ৷” একে অন্তত নিরানন্দের পথ বলা যায় না ।

তবে নাম নিয়ে তো নয়, পরিণাম নিয়ে কথা । যে পথে লাখে একজন উচ্চ অবস্থা পেলেও পেতে পারে, আর বাকি সকলে দ’য় মজে, তার বিষম পাকের চেহারা তো আমরা চারিদিকেই দেখছি—গোড়ায় পুষ্টির অভাবে বলক্ষয় ; বলহীনের বুদ্ধিনাশ, ঐছিক পারত্রিক উন্নতির পথ } বন্ধ ; শেষে রিক্ত আত্মার আরো বলক্ষয়। অন্তদিকে, ইহলীলা ভালো করে খেললে তাতেই শরীর মনের পুষ্টি, সেকথা কে না মানবে। ভালো করে খেলা মানে ভালোবেসে খেলা। প্রেমের গতি কেন্দ্রাতিগ ; বাড়ার দিকেই চলে। আশেপাশের প্রেম উপরের প্রেমকে টেনে আনে, উপর থেকে প্রেম নামলে বিশ্বময় ছড়ায়। খেলা জমে উঠলে খেলানেওয়ালাকে দলে টেনে নিয়ে শেষে আরো বড়ো খেলা ফাদবার আশ। `II