পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বে মহিল্পি ভিতরের খড় বেরিয়ে পড়ে, তবে মুখ ভার না করে ভালে মনে আবার আলাদা হওয়াই তো ভালো। “প্রাণ যায়, তবু ধরেছি তো সেপ্টে থাকি।” এ ভীষণ পণে বাহাদুরি থাকতে পারে, মুমতির পরিচয় পাওয়া যায় না। বিশেষত ছেলেদিকে সামলে দেবার জছে যেখানে সমবায় রয়েছে। নারীর দিক থেকে যা যা বলা গেল, নরের দিকে সবই খাটে। নির্বাচন তরুণ-তরুণী পরস্পরকে করে,—এৰ হাতে তো তালি বাজে না | এ সম্পর্কে USSR-এর সমবায়-নেতার কথাটা এই : *শোনো, ছেলেমেয়ের ! তোমরা কে কণর সঙ্গ কর, বা ছাড়, লে বিষয়ে তোমরা স্বাধীন। কিন্তু খবরদার। ছেলে যদি জন্মায়, তার যেন স্বাস্থ্যের, শিক্ষার, আনন্দের ব্যাঘাত না হয়, সে বিষয়ে যদি ক্রটি ধরা পড়ে, তবে পঞ্চায়েৎ ঘাড়ে ধরে তোমাদিগকে সায়েস্তা করবে।** স্ত্রী-পুরুষের এ ভাবের মিলনে অনেকে আপত্তি করেন—“ভগবানকে তো সাক্ষী করা হয় না।" ভগবানকে সাক্ষী না ক’রে কেউ কোনো কাজ করতে পারে, আস্তিকের পক্ষে এ কল্পনাটা আমাদের একটু অদ্ভুত লাগে। আঁদ্রে গীদ ব’লে একজন বিখ্যাত ফরালী কবি এই শেষ যুদ্ধের আগে রুশ দেশে গিয়ে তার ভ্রমণবৃত্তান্তে শ্রমিকদের সম্বন্ধে মন্তব্য প্রকাশ করেছেন। লোকে বলে তিনি আগে যত USSR-এর পক্ষপাতী ছিলেন, এখন তা নন। লোকের কথায় কী হবে, তিনি নিজে যা ৰলেছেন চুম্বকে কিছু বলি শোনো। “কারখানায়, মাঠে, কাজের সময় - মাৰাপের ছাড়াছাড়ি হলে পঞ্চায়তে ঠিক ক’রে দেয় কোন পক্ষ ছেলেকে কাছে রাখৰে, কোন পক্ষকে খরচের কত ভাগ দিতে হৰে। 'అనె