টিপনী ঋণস্বীকার পাল সাজাবার জন্তে পাচ জায়গা থেকে নানা রসের কথা কুড়িয়ে এনে ধরে দেওয়া গেছে। যেখানে সবই পরের কাছে পাওয়া— সেখানে বিশেষ করে কার ঋণ স্বীকার করা যায়। যে শ্রোতার ম} ভালো লেগে যায়, সে যাতে ইচ্ছেমতো মুলে গিয়ে তৃপ্তি পেতে পারে, তার উপায় রাখলেই হল। USSR-এর সমীকরণ যজ্ঞকে উপলক্ষ্য করে, ভবলীলার আকার প্রকার বোঝা ছিল আমাদের আসল উদ্দেশু, যাতে সমজদার হয়ে পরের ভালো খেলা তারিফ করতে পারি, খেলায় পটু হয়ে নিজেরাও আনন্দ দিতে নিতে অপারক না হই । খেলার দুটো দিক আছে। এক হল নিয়মকামুন,— যা মেনে অস্তুত বাচিয়ে না চললে খেলা দাড়ায় হুটোপাটিতে, আমোদ লাগার চেয়ে চোট লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে বেশি। আর হল ভাব, যার লক্ষণ হচ্ছে পরস্পরের সুবিধে-অসুবিধে বুঝে চলা, নিজের ভালো চালে পরের ভালো চালে সমান খুশি হওয়া, মনে রাখা যে, সকলে মিললে তবেই হয় খেলা, নিজে বাছাছুরি নেবাব মোহে না পড,— যে ভাবকে ইংরেজিতে বলে স্পোর্টস্ম্যানলাইক ( sportsmanlike ) । ভবলীলারও সে রকম দুইদিক আছে। একপক্ষে খেলুড়েকে প্রকৃতির নিয়ম মেনে চলতে হয় ; তবে জীবের মধ্যে মানুষ মৃষ্টি করার ক্ষমতা পেয়েছে বলে সে নিয়মকে কতক এড়িয়ে কওক বদলে চলতে পারে। আর খেলুড়েকে ভাবও ঠিক রাখতে হয়, সাখীদের সঙ্গেও বটে, >ఏ e
পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১৯০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।