পাতা:বিশ্ব-শোভা - কৈলাসবাসিনী দেবী.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& © বিশ্বশেtভল । তেছে, ধীবরগণ জলে জাল ক্ষেপন পূর্বক বহুসংখ্যক মৎস্য ধৃত করতঃ স্ব স্ব জীবিক নির্বাহ করিতেছে, সিহুলিগণ খৰ্জ্জুব বৃক্ষের কণ্ঠদেশ তীক্ষ্ণ অস্ত্রদ্বারা চ্ছেদন পূর্বক সেই করুণাময়ের স্নেহরসতুল্য সুমধুর রস গ্রহণ করিয়া তদ্বারা নানাবিধ উপাদেয় দ্রব্য প্রস্তুত করতঃ জীবলোককে সুখী করিতেছে । আহা ! কি দয়ার প্রভাব এই প্রশুস্ক কালে অতি কঠিন প্রকৃতি দ্রুম স্কন্ধে সুস্নিগ্ধ সরস রসের সঞ্চার কিপ্রকারে হইল ! ! হে জীৰ ! একবার স্থিরচিত্তে এতদ্বিযয়ের নিগূঢ়ভাব ভাবনা কর, এবং তোমাদিগের অবধ্য রসনাকে প্রশাসন করত সুমধুরতানে সেই অম্বতেশ্বরের গুণ গান কর, এই অখিল ব্ৰহ্মাণ্ডের স্বভাবজাত দ্রব্য সমুহের প্রতি একবার দৃষ্টিপাত কর। দেখ হেমন্ত রাজের অধিষ্ঠানে জগতের কি চমৎকার ভাবই লক্ষিত হইতেছে, এখন স্বার পূর্বের মত দিননাথ উগ্রভাৰ ধাৰণ করিয়। লোকদিগকে সন্তপ্ত করিতে উদ্যত নহেন, এখন তিনি পূৰ্ব্বভাব পরিহার পূর্বক বালকের ন্যায় অতি প্রসান্তভাৰ ধারণ করিয়া বিশ্বরাজ্য