{ ১> ) অর্থাৎ ৰিষ্ণু পুজাতে নৈবেদ্যৰূপই ষে তণ্ডল আমার তা হারই পক্ষোত্তর খণ্ডে নিষেধ হুইয়ছে । দেখুন এই সকল লেখাতে বিলক্ষণ বোধ হইতেছে যে বিষ্ণুপুজায় কেবল নৈৰেদোতেই আমতগু শব্দান নিষেধ, তবে অর্ঘ্যtদিতে আতপতগুল প্রদান করিবে, ইহা অবশুই স্বীকার করিতে হইবে । কিন্তু অর্ঘোতে ও আতপতগুলদান নিষেধ করিয়াছেন তাহাতে পুৰ্ব্বেই দেখিয়াছেন । কি ভয়ানক ভ্রম, অর্থের দিকে বৃষ্টিনিক্ষেপ করিলে কি এ সকল ভ্ৰমবোধ হয় না? এক্ষণে সকলেই বুঝিতে পারিতেছেন, ঐ ব্যবস্থাটি কতদূর সঙ্গত। আর একটি আশ্চর্য উহাতে দেখিতে পাওয়া যাইতেছে, বিষ্ণুপুজায় অর্ঘ্যেতেও অতিপতও ল প্রদান করিবে না এইরূপ নিষেধ লিথিয়! তাহার পর বোধ হয় স্মরণ কইয়! থাকিবে, ষে আবাহনে ও আতপ তণ্ডলপ্ৰদান করিবার ষে স্পষ্টবিধি আছে ভীহার কি হইবে, এই ভাৰিয়। চিন্তিয়1, ভদ্বিষয়ে মীমাংসা করিয়াছেন,তাহাও পুৰ্ব্বানুরূপ সঙ্গত, কেবল প্রলপ মাত্র । অর্থাৎ,
- অfগচ্ছ নরসিংহেতি আবাহীক্ষত পুপকৈঃ ”
ছে নরসিংহ ! এইরূপ সম্বোধনপুৰ্ব্বক, অক্ষত ও পুষ্পম্বার। আবাহন করিয়া, ইত্যাদি আক্লিক তত্ত্ব ধৃত নারদবাক্যে, আবাহন বিষয়ে যে অক্ষত বিধান আছে, উহাই স্বীকার করিয়া কহিয়াছেন ।
- আবাহনর্থিং তদ্গ্রহণে ন দোষ ইতি ভেদঃ ” ।
aং পুষ্পাক্ষতানু সমাদীয় পৃথকুদেবানু সমাহৰয়েও । ইতি দেবাৰ হনে হস্তেন পুষ্প ক্ষত গ্রহণমাত্র বিধানেন তস্য পুঞ্জনা নক্ষত্ত্বাৎ, ত্যাগৰোধক নম আদি শব্দুেচ্চিারণেন তত্তদেবতোদেশেন ত্যক্তজব3স্যৈর
