পাতা:বিষ্ণুপূজায় আতপতণ্ডুল দান.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २१ ) যদি ব্যাস হইতে অভিলাষ থাকে তাহtহইলে একটি চরণ পরিবর্তন করিলেই যে কেবল ব্যাসনামে খ্যাত হুইবেন ইহাহইতে পারে না । তবে ঐ রূপ স্থলে যে নামে খ্যাত হওয়া बांग्न তাহা সকলেই বুঝিতে পরিভেছেন । এক্ষণে ঐ ব্যবস্থাটি কত দুর সঙ্গত তাহা সকলেই বিদিত হইলেন । ঐ ব্যবস্থাটিতে যে কেবল প্রদর্শিত কএকটি মাত্র প্রলাপ আছে, তাহ নয়। উহার সকল অঙ্গই প্রলীপময় । তবে আপ{ততঃ কএকটি মাত্র দেখাইয়া ক্ষiস্ত রহিলীম । ইহাতেই সকলে অনুভব করিবেন ঐ ব্যবস্থাটি কেমন পরিপাট । {. “ব্যবস্থাপূত্র সংখ্যা (১ ৪’’) { চতুর্দশ সংখ্যক ব্যবস্থার অর্থ। কুলাচার অস্থরোধেও গৃহীত বিষ্ণুমন্ত্র দীক্ষাক শূদ্রও অমান্ন নৈবেদ্য বিষ্ণুকে দান করিবে না । উক্ত ব্যবস্থায় নবদ্বীপস্থ শ্ৰীযুক্ত ব্ৰজনাথ বিদ্যারত্নেরও নাম দৃষ্ট হইতেছে। ঐ ব্যবস্থাটি দর্শন করিয়া কি পর্যন্ত যে বিস্মিত হইলাম বলিতে পারি না। কারণ, উক্ত বৃ্যৰস্থার উপরিভাগে, “বিদ্য রত্ন মহাশয়ের, ৩০ জ্যৈষ্ঠের পত্রে” “নাক্ষতৈরচয়েfদ্ধষ্ণুং এই বচন দ্বারা প্রভিনিহিত তণ্ডল দ্বারায় পূজা নিষেধ ইহ প্রাচীন মহাশয়ের কহিয়৷ থাকিতেন” এই লেখা দেখিতে পাইতেছি, কিন্তু আবার অমান্ন নৈবেদ্য বিষ্ণুকে দান করিবেন বলিয়া “নাক্ষতৈরঙ্গয়েদ্বিষ্ণুং এই বচন প্রমাণ দেখাইয়াছেন । এক্ষণে দেখুন, “বঙ্গদেশের অদ্বিতীয় স্মৰ্ত্ত, বলিয়া যাহাকে কহেল, তিনি কি বিশেষ অর্থ ঐ রূপ অসঙ্গত লিখিয়াছেন, তাহ অবগত হওয়া কি দুর্ঘট ? +, » ব্যবস্থাপত্র সংখ্যা (১৫”) { এই পঞ্চদশ সংখ্যক ব্যবস্থাটি কাশীস্থ পণ্ডিতদিগের। উহাতে, কখগঘ এই চিহ্লে চার দফা লেখা হইয়াছে তাহর অভিপ্রায়