এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
শু্যামলা و به ক্লান্ত-অশ্ৰু রাধিকার বিরহের স্মৃতির গভীরে স্বপ্নময়ী যে যমুনা বহে ধীরে শাস্তধারা কলশব্দহীরা তাহারি বিষাদ কেন অতল গাম্ভীর্য লয়ে তোমার মাঝারে হেরি যেন । শ্রাবণে অপরাজিতা, চেয়ে দেখি তারে আখি ডুবে যায় একেবারে— ছোটো পত্রপুটে তার নীলিমা করেছে ভরপুর, দিগন্তের শৈলতটে অরণ্যের সুর বাজে তাহে, সেই দূর আকাশের বাণী । এনেছে আমার চিত্তে তোমার নির্বাক্ মুখখানি । ২৯ জুলাই ১৯৩২