পাতা:বীর-সুন্দরী - প্রথম ভাগ.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২, বীর-সুন্দরী । “দেখিলাম চেয়ে বাহিরে আসিয়া, উষার হসনে আঁধার গত ! প্রভাকর ধীরে কর বাড়াইয়া, মুছিতে পদ্মিনী-রোদন রত। ১৯৪ । * শুনিয়াছি নাথ প্রভাত স্বপন, কোন কালে নাকি বিফল নয় ? সত্যই কি হবে সমর-ভীষণ ? · বীর-মণি যত পাইবে লয় । ১০৫ ৷ পরাধম মতি কুটিল যেমন, মিলন-প্রত্যাশ কে করে তায় ? সরল চরিত করিলে ধারণ, সুচির গরল ভুঞ্জিবে, হায় । ১৯৬। “ নিশ্চয় সমর সম্ভাবনা, যদি, কেন তবে আর বিলম্ব করা ? বিস্তারিয়া বলে শত সেনা-নদী, রণের তরঙ্গ তোল হে ত্বর । ১০৭ ৷ “যৌবনে ছাড়িয়া ভোগের বাসনা, থাক যদি তুমি প্রশান্ত-মনে, প্রাচীনে বিভব হবে বিড়ম্বন ; মজিবে না মন.মোহন ধনে। ১০৮ ।