পাতা:বৃত্রসংহার - প্রথম খণ্ড (হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ সর্গ । *。もむ জানে যদি ভালমত হাব ভাব হাস, রাখিব নিকটে তারে, শিখাবে বিলাস ; নতুবা যেমন সিংহী—সিংহীর আচারে থাকিবে পিঞ্জরাগারে চতুষ্পথ ধারে ; দেখাইতে আছে রূপ, দেখাইবে সবে, পাবে সুখ, রূপব্যাখ্যা পথিকের রবে । আন তারে, দৈত্যপতি, বিলম্ব না কর, চল আজ মহোৎসবে সুমেরুশিখর ; পশ্চাতে চলুক মম শচী গরবিনী, হইয়া বসনভূষাতাম্বুল-বাহিনী ; দেখুক দানব সবে গৌরব কাহার— পুলোমদুহিত। কিম্বা দৈত্য-মহিলার ” শুনিয়া জননী-বাক্য, বিনীত-বচনে রুদ্রপীড় কহে, মাতঃ, কষ্ট কি কারণে ? দাসী হৈতে আসিয়াছে হইবে সে দাসী ; মহত্ত্ব হারাও কেন লঘুত্ব প্রকাশি ?” পুত্রের বচনে, চাহি ব্যাস্ত্রীর সদৃশ, কটাক্ষ করিয়া কুট, নেত্র-অনিমিষ ঐন্দ্রিলা কহিলা, “পুত্র, তুমি শিশু অতি, কি জানিবে অামার এ চিত্তের যে গতি ?