পাতা:বৃত্রসংহার - প্রথম খণ্ড (হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/৬৯

&as রত্রসংস্থার। প্রফুল্ল পরাণে কহে “ ধর এই ফুল— পাছে মাছি মান, চিকু আনিয়াছি স্কুল ; দেব-দুত আমি, দেবি, ইন্দ্রের প্রেরিত, তুমি সুরেশ্বরী শচী ভুবনে বিদিত। যুদ্ধে জয়, অমরের স্বৰ্গ অধিকার ; তিরস্কৃত দৈত্যকুল তাড়িত আবার ; স্বৰ্গ এবে শান্ত পুনঃ, তাই সুরপতি পাঠাইলা, লৈতে তোম। আপন বসতি গ? ঈষৎ হাসিয়া তাহে চ পল কহিলা, “ আমায়, সন্দেশবহ, চিনিতে নারিলা । পেয়েছ দূতের পদ, শিখ নাহি ভাল— ইন্দ্রের দুতত্বপদ বড়ই জঞ্জাল ! শিখাব উত্তম রূপে পাই সে সময়, তুমি দুত, আমি দূতী, জানিহ নিশ্চয় । পুরাতনে প্রয়োজন নহিলে কি এত ? নূতনে নুতন জ্বাল, বুঝে না সঙ্কেত !” শিব ! বলি, দুতবেশী কহে দৈত্যচর * চিনেছি, চিনেছি—ত্ৰান্তি নাহি অতঃপর— শচী-সহচরী তুমি বিষ্ণুর মহিলা প— ৭ আবার ভুলিলা দুত গু চপল কহিলা ;