পাতা:বৃহদারণ্যকোপনিষদ্‌.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

е е বৃহদারণ্যকোপনিষদ । হইয়া থাকে, ইহাও ঠিক তদুপই । আর মামপ্রভৃতিতে যে ব্ৰহ্মদৃষ্টি, তাহ ৪ ঠিক প্রতিমাপ্রভৃতি আলম্বনে ব্রহ্মদৃষ্টির ছায় আলম্বনরূপেই (চিন্তার বিষয়ক্রপেই ) BtBB BB HJBS TB BBB BB BHBSYuBB BBBBB BB BSBB শাখাদিবিহীন বৃক্ষকে ) স্থাণু বলিয়া বুঝিতে না পারিলে, তাছাতে যেরূপ তদ্বিপরীত ভ্ৰমাত্মক মনুস্যাকারে নিশ্চয়-বুদ্ধি উৎপন্ন হয়, নামপ্রভৃতিতে ব্ৰহ্মবুদ্ধি কিন্তু তদ্রুপ বিপরীত জ্ঞান বা ভ্রান্তিবুদ্ধি নহে, ( তাহ আলম্বনবিষয়ক যথার্থ বুদ্ধিই বটে ) (২) । ৬ যদি বল, কথিত স্থলে কেবল বঙ্গদৃষ্টিরই বিধান করা হইয়াছে মাত্র, বস্তুত: ব্ৰহ্ম বলিয়া কোন ও পদার্থ নাই । ইহা দ্বারা প্রতিম ও ব্রাহ্মণ প্রভৃতির উপর যে বিষ্ণুত্ব, দেবত্ব ও পিতৃত্বাদি দৃষ্টি, তাহার ও তুল্যত প্রদর্শিত হইল। না, এ কথাও বলিতে পার না ; কারণ, ঋক্ মন্ত্র) প্রভৃতিতে যে, পুগিব্যাদি দৃষ্টির বিধান দেখিতে পাওয়া যায়, সেখানে ঋকৃপ্রভৃতি বিষয় বিদ্যমানই রহিয়াছে, পৃথিবী প্রভৃতি সত্য বস্তুরই তাহাতে দৃষ্টিমাত্র-আরোপের বিধান দেপিতে পাওয়া যায়, ( কিন্তু অসং পদার্থের নহে ) । অতএব তাহরে সহিত সীমা থাকায়, নামপ্রভৃতিতে যে, ব্রহ্মদৃষ্টির বিধান, সেখানেও দৃষ্টির বিষয়ীভূত ব্ৰহ্মপ্রভৃতি বিষয়ের বিদ্যমানত বা সত্যতা সিদ্ধ হইতেছে । এই যুক্তি অনুসারে, প্রতিম। ও ব্রাহ্মণ প্রভৃতিতেও বিষ্ণু, দেবতা ও পিতৃত্বাদি দৃষ্টির বিষয়ীভূত বস্তুগুলির সত্যত সিদ্ধ হইতেছে (৩) । বিশেষতঃ গৌণ বা আরোপজ্ঞান মাত্রই মুখাপেক্ষিত অর্থাং সত্য-বস্তু সাপেক্ষ ; যেমন ‘পঞ্চাগ্নিবিদ্যা’ প্রভৃতি স্থলে । আরোপিত ] অগ্নির (২) তাৎপর্য—জ্ঞানমাত্রেরই একটি বিষয় থাকে, কস্মিনকালেও নিৰ্ব্বিষয়ক জ্ঞান হইতে পারে না ; অথচ নিগুণ ব্রহ্ম কখনই সাধারণ জ্ঞানের বিষয়ীভূত হন না ; এই জম্ভ ব্রহ্মচিন্তায় প্রথমতঃ কোন একটা স্থূল বিষয় অবলম্বন করিবার প্রয়োজন হয়, নাম প্রভূতি DDDBB BBBBB BB BBBB BBB BS BBDD S DBBBB BBSBBSS BBB জ্ঞানের বিষয়কেই অলিম্বন বলিয়া নির্দেশ করা হইয়। থাকে ] (৩) তাৎপর্যা--কৰ্ম্ম-মীমাংসক আপত্তি করিয়াছিলেন যে, নামপ্রভৃতি আব্রহ্ম পদার্থে যে, ব্ৰহ্মদৃষ্টর বিধান আছে, বুঝিতে হইবে, সেখানে ব্রহ্ম বলিয়া কোনও পদার্থ নাই ; কেবল ঐ অসতী ব্রহ্মরূপে নামাঙ্গিরই চিন্তা করিবার বিধান করা হইয়াছে মাত্র । তদুত্তরে ভাষ্যকার বলিতেছেন যে, ন, এ কথা ঠিক হইতেছে না ; কারণ, যদি ব্রহ্ম বলিয়। কোনও সত্য বস্তু না পাকিস্ত, তাহ হইলে আগ্ৰহ্ম নামাদিতে ব্রহ্মবুদ্ধি করা কখনও কাহারে পক্ষে সম্ভবপর হইত না ; সর্প বলিয়া একটা সত্য বস্তু না থাকিলে, কখনই রঙ্গুতে সর্পবুদ্ধি ইষ্টতে পারিত না । , বিশেষত উপনিষদের মধ্যেও অক্ষত্ৰ দেপিতে পাওয়া যায় যে, খকু প্রকৃষ্টি বেদভাগকে পৃথিবী