পাতা:বৃহৎকথা - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহৎকথা l . . . .' :' :ى په, তখন গুহচন্দ্র ঐ বারবণিতাকে ভাই হইতে বিদায় করিয়া দিলেন এবং পুলকে পরিপূর্ণ হইয়া মন্ত্রযুক্তি বশীকৃত ক্ষোভাকুল লোচনা মোম প্রভার হস্ত ধারণ করত বাসগৃহাভ্যন্তরে প্রবেশ করিলেন, এবং স্বয়ং মর্ত্য হইয়াওঁ অস্ত্রযুক্তি-বলে বশীকৃত দিব্য স্বনিতা সম্ভোগে সুখে কালহাপম করিকে লাগিলেন । এইরূপে মন্ত্র সিদ্ধিপ্রতাৰে সোমপ্রভা দিষ্যস্থিণ্ডি পরিত্যাগ করিয়া । গুহচন্দ্রের গৃহিণী হইয়৷ তদাহে অবস্থিতি করেন । সাধুদিগের সম্বন্ধে দেবদ্বিজ পরিচর্য্য কামধেন্থ স্বরূপ, তাছার প্রভাবে সাধুদিগের, কোন ৰিষয় না সম্পন্ন হয়। উচ্চপদোৎপন্ন দিব্যাঙ্গনাদিগের দুষ্কৃতই অধঃপতনের कांद्र१ झग्न ! cश् ८झदि ! झूछूङ cनांप्ष अश्ञा शांबांगयशै। হইয় স্ত্রীরামচন্দ্রের গাঙ্গ স্পর্শে যে উদ্ভূত হইয়াছিলেন, ইহা ঐ রামচন্দ্রেয় উপাখ্যানে অবশুই তুমি শ্রবন্ধ করিয়া থাকিৰে। এইরূপ সকলেরই কুক্ষর্শের ফর যথা কাজে কলিত হইয়া থাকে। যে ব্যক্তি যাহার বীজ বপন, করে সেই ভাহার কল ভোগ করে। অতএব মহাত্মা ব্যক্তির পরবিরুদ্ধ বিষয়ে উৎসাহ প্রকাশ করেন না,এই সন্ধু জু অঙ্গুষ্ঠান উত্তম পুরুষদিগের স্বভাবন্ধি , হে দেবি পূৰ্ব্বেভোমরা উভয়ে মহোদর ভগিনী ছিলে, কোন মুনির শাগে মৰ্ত্তলোকে জন্মগ্রহণ করিয়াছ, সেই জন্তই তোমরা পরস্পর হিতকারী ও ৱিদ্ধ হৃদয় । বসন্তক মুখে এই কথা শ্রবণ করিয়া ৰামদত্ত ও পদ্মা