পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ অধ্যায় “ Uneasy rests the head that wears the Crown. ୬2 is **दिय8च्छर °bन-द्रुञ्जङ्ग নদীয়া জয় করিয়া মহম্মদ ইবন ব্যক্তিয়াব যে সকল বিপদে পড়িয়াছিলেন, তবকাৎ-ই- নাসিরী-প্ৰণেতা মিনহাজ তাহার বর্ণনা দি যাছেন । নদীয়া-জয়েব সময়ে যে দুইজন সৈনিক মহম্মদ ইবন ব্যক্তিয়াবের সহচব ছিলেন, মিনহাজ তাহাদেরই মুখে সমস্ত বৃত্তা স্তু শুনিয়াছিলেন । ইবন ব্যক্তি যাব নবদ্বীপ বিজয়ের পরে গৌড়ের এদিক সেদিক লুণ্ঠন করিয়া লক্ষ্মণাবতী ও হিমালয়ের মধ্যবৰ্ত্তী কোন স্থানের অধিবাসী মেচ জাতীয় একজন নায়ককে মুসলমানধৰ্ম্মে দীক্ষিত করেন এবং তাহাকে ‘আলি” উপাধি দেন ; আলি মেচেব উপদেশে তিনি দশ সহস্র সৈন্য লইয়া তিব্বত জয়ের জন্য রওনা হন। পথে বদ্ধনকোটি-সম্মুখে বিশালতোষা বেগবতী নদী ! এই নদীর কূল ধবিয়া তিনি দশদিনের পথ পৰ্য্যটন কবিয়া একটা প্ৰকাণ্ড সেতুর সাক্ষাৎ পান। এই সেতু ২০টি পাষাণনিৰ্ম্মিত খিলানেৰ উপর স্থিত। ইবন ব্যক্তিয়াব সেই সেতু পার হইয়া চলিলেন । দুইজন সেনাপতিকে সেতুরক্ষার জন্য রাখিযা গেলেন, ক্রমাগত ১৬ দিন চলিয়া গিয়া একটি দুর্গ-রক্ষিত নগৰ আক্রমণ করেন, তথায় শুনিতে পান, ২৫ ক্রোশ" দূরে একটি স্থানে ( করমপত্তনে ) ৫০,০০০ তুরস্ক সৈন্য বিদ্যমান সংছে, তথায় বহু ব্ৰাহ্মণ বাস কবেন এবং তথায় বৎসবে অনেক সহস্র টাঙ্গন ঘোড়া বিক্রমেধ একটা বাজবি বসে। কেহ কেহ মনে করেন, উহা আধুনিক দিনাজপুর জেলার নেক-মদনেব। হাট ৷ মহম্মদ ইবন ব্যক্তিয়ার ভয় পাইয়া অগ্রসর হইলেন না। --ফিরিয়া আসিতে বাধা হইলেন ; খাদ্যোব ভয়ানক কষ্ট হইল। শত্রুরা সমস্ত ক্ষেত নষ্ট করিয়া ফেলিয়াছিল। সৈন্যগণ, ঘোড়া মারিয়া সেই মাংস ৷ খাইতে লাগিল । ইবন ব্যক্তিয়ার কামরূপ ফিবিয়! আসিয়া শুনিলেন, “তাহার রক্ষকগণ ঝগড়া করিয়া চলিয়া গিয়াছে এবং শত্রুরা বেগমতী নদীর সেই বিশাল পাষাণ নিৰ্ম্মিত সেতুর দুইটি থাম ভাঙ্গিয়া ফেলিয়াছে । তিনি নিকটবৰ্ত্তী এক দেবমন্দিব আক্রমণ করেণ । সেখানে দুই তিন হাজাৰ মন স্বর্ণনিৰ্ম্মিত দেবপ্রতিমা ছিল । শক্ৰবেষ্টিত হইয়া তিনি ঐ মন্দিৰে বন্দীর মত হইয়া রছিলেন, বহুকষ্টে তাহার সৈন্যগণ প্রাচীবের একদিকে ভাঙ্গয়া নদীর জলে ঝাপাইয়া পড়িল । তীরভূমি হইতে শত্রুর শার তাহদের ধ্বংসক্রিয়া সাধন করতে লাগিল। মুসলমান বীর বহুকষ্টে অতি অল্পসংখ্যক পরিকার লইয়া রক্ষা পাইলেন এবং আলি নেচের সাহায্যে भ: शेक्न् राखिांद्र थिलिणीि द्र শেষজীবন ।