পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शिक-ौक कथ S89) তৃণময় ক্ষেত্রে বিস্তৃত করিয়া রাখিলে শিশির দ্বারা সিক্ত হইয়া পর্যপ্ৰাতে অদৃশ্য হয় ; ক্ৰমাগত যত দিবা বৃদ্ধি হইতে থাকে তত শিশির শুষ্ক হইলে তাহা পুনরায় দৃষ্টিগোচর হয়। সর্বোত্তম *ांबद्म ऐांबांग्र १०० श्य थांक ” রেশম বঙ্গদেশে রেশমের কীট-উৎপাদকদিগের নাম তুতচাৰী।। তুতপত্রের জন্য সাধারণতঃ ১০ বিঘা জমির প্রয়োজন । তুত চারি প্রকার, ১ম সার, -পত্ৰবৃহৎ ও ফল কালে বর্ণ হয় ; ২য় ভোর-পত্ৰ অপেক্ষাকৃত ছোট-হুগলী ও মেদিনীপুর অঞ্চলে ইহা বেশী জন্মে ; ৩য় দেশী ; gર્થ છેોનિ | পূর্বে বঙ্গদেশে চারি প্রকারের কীট দ্বারা রেশম প্ৰস্তুত হইত। ১ম বড়-ইহাতে বৎসরে একবার মাত্র রেশম জন্মে। ২য় দেশী-বৎসরে ইহা হইতে পাঁচবার রেশম হয়। DBDB SS DBB uBD DDD SJSiBLDB DD DBBY SKE DDS g giBBDDY LB Sq চীনি কীটের মিশ্রণে জন্ম-ইহাতে উত্তম রেশম হয় না। রেশমের কীটকে তুতচাষীরা সাধারণতঃ “পুলে,” “পোকা৷” বা “পোক” বলে। দেশী কীটের ডিম বসন্তকালে ১০ দিনে, বৈশাখে। ৮ দিনে, আষাঢ় মাসে ৭ দিনে ও শরৎকালে প্ৰায় দুই মাস পরে ফুটিয়া থাকে। বড় কীটের ডিম ফাস্তুনের শেষে জন্মে এবং দশমাস পরে অর্থাৎ মাঘ মাসের প্রথমে কটাবস্থায় পরিণত হয়। ফাস্তুনের শেষে ৪০টি পুংকীট ও ৪০টি স্ত্রীকীট ভাল হুইলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২৮০০ (১০ কাহিন) ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ডিম প্রসব করে। ডিমগুলি প্ৰথম পীতাভ তারপর মেটে পাথরের বর্ণ হয়। নৰ জাত কীটদিগকে চাষীরা প্ৰত্যহ চারবার নূতন তুতের পাতা খাইতে দেয়। চারিদিন তুতের পাতা খাইয়া কীটগুলি ঘুমাইয়া পড়ে। এই ঘুমকে চাষীরা “আঙ্গারে ঘুম” বলে। এই ঘুষ দুইদিন পৰ্যন্ত থাকে ; ঘুম ভাঙ্গিলে কীটের চৰ্ম্ম পরিবৰ্ত্তিত হইয়া অন্যরূপ চৰ্ম্ম হয় এবং এই অবস্থায় তাহারা পুনরায় তুত খাইতে থাকে। এই খাওয়া ও তৎপরবর্তী অপরিহাৰ্য্য ঘুম-এই প্রক্রিয় ৪ বার হইয়া থাকে, ইহার মধ্যে ত্বক পরিবর্তন করিয়া কীট ৩২ অঙ্গুলী প্ৰমাণ DDSS siBDD BDBDD BBBBBDBS SSS DB BDB DDDB BD D YLLkDuD LLL আর কিছু খাইতে চাহে না । এই সময় একটা ডালা হইতে তাহাদিগকে দারমা দিয়া প্ৰস্তুত ২৮৭০ হাত প্ৰস্থ এবং ৩দ০ হাত দীর্ঘ অপর একটা আধারে রাখা হয়। এই আধারের নাম “ফিং" । ফিং এর উৰ্দ্ধে দুই অঙ্গুলী গভীর তিন অঙ্গুলী প্ৰস্থ সরু বাঁশের খোপ সকল নিৰ্ম্মিত থাকে। চাষীরা ঐ খোপে এক একটি কীট রাখিয়া দেয়। তখন কীটগুলি তাহদের মুখ হইতে এক প্ৰকার সুত্ৰ বাহির করিয়া স্বীয় দেহ আবৃত করে । ক্ৰমাগত ৫৬ ঘণ্টা সুত্ৰ প্ৰস্তুত করার পর কীটের নিস্তািন্ধ হইয়া পড়ে। এই গুটি প্ৰস্তুত হওয়ারি ৪৫ দিন পঙ্গল নীলন