পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSSV বৃহৎ বঙ্গ হইয়া পড়িলেন। এক বিশাল প্ৰাসাদ নিৰ্ম্মাণ করাইয়া তথায় তাহার বাসস্থান নির্দেশপুৰ্ব্বক BBB BDDDBB DDSEB BDD DDBD BYHH D DDB BDBBBD SS DBDDB DS রাত লালবাইএর কাছে পড়িয়া থাকিতেন। মহাবৈষ্ণবের বংশে জন্মগ্রহণ করিয়া তিনি লালবাইএর সঙ্গে মুসলমানী খানা খাইতেন,-রাজ্যশাসন সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ের কোনও খোঁজ খবর লইতেন না ; মন্ত্রীরাই রাজ্য পরিচালনা করিতেন । কিন্তু ইহার পরে এক সৰ্ব্বনাশের ব্যাপার ঘটিল। লালবাই রাজাকে মুসলমান ধৰ্ম্ম পরিগ্ৰহ করিতে পীড়াপীড়ি করিতে লাগিলেন, শুধু তাহাঁই নহে, রাজ্য শুদ্ধ একদিনে একসময়ে সমস্ত বিষ্ণুপুৱবাসী দিগকে মুসলমান হইতে হইবে—এই আব্দার করিতে লাগিলেন। রাজা তঁহার প্রগাঢ় আসক্তি সত্ত্বেও এবংবিধ সৰ্ব্বনাশকির প্রস্তাবে সন্মতি দান করিতে দ্বিধা বোধ করিতে লাগিলেন এবং DDDDD BBD BDD SgBDBD DBBBB S BBD DBBBBBDB BDBDLDD BDLD SDuuBDLD পাইয়াছিল, সে তাহার নিজ শক্তি সম্পূর্ণরূপে বুঝিয়া একটা অমোঘ অস্ত্ৰ সন্ধান করিল। রাজা যদি তাহার প্রস্তাবে সম্মত না হন, তবে সে বিষ্ণুপুর ছাড়িয়া চলিয়া যাইবে । রাজা আকুল চিন্তাসাগরে পড়িয়া কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইলেন এবং অবশেষে মুসলমানীর আব্দার রক্ষা করিতে স্বীকৃত হইলেন। বিষ্ণুপুরের স্মশানঘাটের নিকট নূতন মহলের পশ্চিমে এখনও ভোজনতলা বলিয়া যে স্থানটি বিদ্যমান, তথায়ই রাজ্যগুদ্ধ সকল নিমন্ত্রিত ব্যক্তির আহারের বিরাট আয়োজন হইতে লাগিল। ১৭৭২ খৃঃ অব্দে বিষ্ণুপুরের শতসহস্ৰ নরনারী আতঙ্কিতভাবে তথায় উপস্থিত হইতে বাধ্য হইল-সেই নিমন্ত্রণ যিনি উপেক্ষা করিবেন, সপরিবারে তঁহাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হইবে। এদিকে রাজপরিবারে গুপ্তভাবে ষড়যন্ত্র চলিতেছিল। গোপালসিংহ ও মহারাজী স্বয়ং রাজার প্রধান মন্ত্রীদিগকে লইয়া পরামর্শ ঠিক করিয়া রাখিয়াছিলেন । লালবাইএর তত্ত্বাবধানে মুসলমানী খানা পরিবেষণের আয়োজন হইতেছিল। হঠাৎ মহারাজীর হস্তনিক্ষিপ্ত এক বাণে রাজার বক্ষ বিদীর্ণ করিয়া ফেলিল। লালবাইকে লৌহশূঙ্খল পরাইয়া দীঘিতে নিমজ্জিত করা হইয়াছিল। ১৮৯৬ খৃঃ আবেদ সেই দীঘি হইতে কতকগুলি মুসলমানী ভোজনপত্র ও একটা নরকঙ্কাল উত্তোলিত হইয়াছিল। বিষ্ণুপুরের নুরজাহানলালবাইএর ইহাই কি পরিণাম ও শেষচিহ্ন ? DBD uDBDBDB BD DB DD uDBB LLLLL BBBS D DDB KK DDDDDBg gD DDB BBD BD DBBDSS tDLS DDDtD D BDD DB দগ্ধ হইয়াছিলেন, তাহ লোকে এখনও দেখাইয়া থাকে। এই রাজীকে লোকে “পতিঘাতিনী সতী” আখ্যা দিয়াছিল। প্ৰজার কল্যাণার্থ এবং ধৰ্ম্মের জঙ্ক তিনি প্ৰাণপ্ৰিয় পতিকে হত্যা করিয়া তাহারই চিতায় আত্মোৎসর্গ করিয়াছিলেন । তিনি তাই একাধারে সতী ও পতিঘাতিনী বটেন। পরবর্তী রাজা গোপালসিংহ সর্ববিষয়ে আদর্শ নৃপতি ছিলেন, কিন্তু ধৰ্ম্মবিষয়ে তিনি একটু অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করিয়া কতকটা উপহাসাম্পদ হইয়াছিলেন। প্ৰত্যেক প্ৰজাকে তিনি প্রতিদিন নির্দিষ্ট সংখ্যক নাম জপ করিতে বাধ্য করিয়াছিলেন। দীনতম