পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুসমাজ ও বৈষ্ণবধৰ্ম্ম VSN) চীৎকারের মধ্যে বড় একটা পটে চৈতন্যদেবের ভূবনপূজ্য মূর্তখানি আঁকা হইল-তােহা প্ৰথম অনুরাগের । তিনি করতলে বদন অবলম্বন করিয়া কি ভাবে বিভোর হইয়া ধ্যান DBBLSDDDDS DDDDDLL Du L0BDBDt BBB BBB S BBDB DBDDBDL DBBBBDBDDDS BBDODLD K KBDDBDBDt SBDB LBDD SsBBBD DDBDD GEB YBDDD DBD BBLLDL LLu পদ্মচক্ষু বারংবার সজল হইতেছে এবং কি এক আনন্দে শরীর পুলকিত ও রোমাঞ্চিত BDB uBDBBDDYYEBDDD DDLDD gB DDDB DDDBD BBBDS DBDBBDgBBBD DBLB DDS BBDBD LtBBDBuDBD D S uu0kT0 gggD DBB EDB OB D DD DBDBS DKD LLLLLLL মনে মুদ্রিত করিয়া-রাধাকৃষ্ণের পূর্বরাগের অবতারণা করা হইবে। এইভাবে মহাপ্রভুর লীলার ভিত্তির উপর রাধাকৃষ্ণের লীলা দাড় করান হইল । চৈতন্যলীলার এই গানের পরেই পূৰ্ব্বারাগ। প্ৰথম গানটি হযত চণ্ডীদাসের “ঘরের বাহিরে দণ্ডে শতবার, তিল তিল আসে যায় । মন উচাটন, নিশ্বাস সঘন, কদম্ব-কাননে চায় । রাই এমন কেনই বা হৈল ? গুরু দুরুজন ভয় নাই মনে কোথা বা কি দেব পাইল । সদাই চঞ্চল, বসন অঞ্চল সম্বরণ নাহি করে । বসি থাকি থাকি, উঠয়ে চমকি, ভূস্৭ খসিয়া পড়ে }” এই গান কীৰ্ত্তনীয়া * আখd” দিয়া আসরে বুঝাইয়া যান। শ্রোতার মনের তার যাহাতে 313tts CN আঁটা থাকিতে পারে, ভূতলের পঙ্কে নাসিয়া না পড়ে—এই জন্য কীৰ্ত্তনীয়া ‘গৌরচন্দ্ৰিকা’র সঙ্গে সুর মিশাইয়া ভাবের পবিত্রতা বজায় রাখেন, “কোথা বা কি দেব 에 " গাহিয়া কোন দেবতা রাধিক1কে পাইয়াছে। --তাহার আধ্যাত্মিক সন্ধান অঙ্গুলীসঙ্কেতে প্ৰদান করেন । আগাগোডা, “অখর” দিয়া গায়ুক কীৰ্ত্তন গানের মহিমা অব্যাহত রাখেন। এমন কি খণ্ডিতার মত ভাবিদুষ্ট গান আমি কীৰ্ত্তনীয়ার মুখে ব্ৰান্ধিকাগণের সঙ্গে বসিয়া শুনিয়াছি ; কীৰ্ত্তনীয়া এমনই উচ্চগ্রামে শ্রেী - স্ত্র মনকে লইয়া গিয়াছেন যাহাতে কোন দোষের কথা দূরে থাকুক, অনাবিল শুভ্ৰ পবিত্রতায় চিত্ত ভরপুর হইয়া গিয়াছে। ভাল গায়ক না হইলে "আখির” দিতে পারে না, অল্পদারের কীৰ্ত্তনীয়া “আখর” দিতে চেষ্টা করিলে কীৰ্ত্তন মাটী হইয়া যায়, আসার ভাঙ্গিয়া যায়। সুকণ্ঠ বা সুগায়ক হইলেই যে কীৰ্ত্তন জমিবে তাহা নহে, কীৰ্ত্তনীয়া ভগবৎ রসের রসিক হওয়া চাই, শুধু তাঁহাই নহে, শ্রোতাদিগেরও আসরে একটা বিশেষ মনোবৃত্তি লইয়া বসিতে হইবে । কিরূপে যে নিতান্ত পার্থিব বিষয়গুলি স্বর্গের উপাদানে পরিণত করা হয় তাহা কতকটা আশ্চৰ্য্য ! অভিসার গানে রাধিক গোপনে কৃষ্ণের সঙ্গে মিলিত হইতে যাইতেছেন। জয়দেব ঠাকুর রাধিকাকে উপদেশ দিতেছেন—“মুখর মঞ্জীর ত্যাগ কর, নীলশাড়ী পর।” যেহেতু পথে নুপুরের শব্দ হইতে পারে,-অন্য রঙ্গের শাড়ী আঁধারেও দেখা DuDBDBS zLLLS DBDB LLLD DBKL ব্যবস্থা,-ইহাই ত অভিসারের কথা। আলঙ্কারিকেরা ইহাই নির্দেশ করিয়াছেন, কিন্তু পরবত্তা কবিরা রূপাভিসার বলিতে শ্ৰীকৃষ্ণের উদ্দেশে গৌরের যাত্রা, অর্থাৎ তাহার সংকীৰ্ত্তনের অভিযান বুঝিতেন। তাহারা রাধিকাকে সাজাইয়া বাহির করিতেছেন। যিনি রূপেশ্বরের নিকট রূপের সন্ধানে যাইতেছেন, তাহার মত রূপ কাহার ? তাহার “পিঠে দোলে