পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* दिछ ७ विश्वप्नद्ध 6शीव्रब Röt যায়। একস্থানে বৈদ্যদেবের সৈন্য সহকারে অভিযান ও যুদ্ধ একটা যজ্ঞের সঙ্গে উপমিত হইয়াছে। তদীয় রূণ্যযাত্রায় অশ্ব-খুরোথিত ধূলিপটল বালুকপুর্ণ যজ্ঞভূমির মত দেখাইত ; সেই আকাশব্যাপ্ত ধূলিপটলে সূৰ্য্যদেবের অশ্বগণের গতিরোপ হইতে ; দেবরাজ ইন্দ্ৰ দুই হন্তে চক্ষু ঢাকিয়া সেই অবিচ্ছিন্ন ধূলিরাশি চাইতে স্বীয় দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করিতেন ; এদিকে আবার দুইটি হস্তই চক্ষু রক্ষায় ব্যাপৃত থাকায় ইন্দ্ৰ আর কোন কাৰ্য্যই করিতে পারিতেন না, তঁহার গুরুতর কৰ্ত্তব্যগুলি অসম্পাদিত থাকিয়া যাইত। দেৰচক্ষু মুদিত হয় না, তাহ অপালক । সুতরাং দেবরাজ দেবতাগণোিল কৰ্ম্মফলের নিন্দ করিতে থাকিতেন, কেন তঁাহু'র চক্ষু বুজিতে পারেন না ? ঈ সু) পৃষ্ঠাহীদের কৰ্ম্মফল, যদি চক্ষু বুজিতে পারিতেন। তবে দুইটি হস্তকে এরূপভাবে নিযুক্ত বাখি, ন চাইতে না। ইহার পরের শ্লোকে উপাত্মা আরও অনেকদূর গড়াইয়াছে। শত্রুসেনার শরীর এই যজ্ঞেৰ ঈশ্বন্ধন, গ্নিপুশির হোমাঙ্গির শ্ৰীফল, শত্রু নিরাপালগণের নিধন এই যজ্ঞের পূর্ণাঙ্গতি । ( ফি, মালিলিপি ১৫ ও ১৬ শ্লোক । ) এইরূপ বহু উদাহরণ দেওয়া যাইতে পারে। রামায়ণাদির যে প্ৰাঞ্জলতা ছিল, পুরাণ ও মহাভারতেও তাহা কতক পরিমাণে বজায় ছিল। মৃচ্ছকটিক, মুদ্রারাক্ষস প্রভৃতি নাটকও কতক পরিমাণে প্ৰাঞ্জল ছিল। কালিদাসের সময় হইতে ‘ অলঙ্কারের দিকে কবিদের ঝোক পড়ে। কালিদাসের উপমা ও ভাষা চমৎকার-কিন্তু মাঝে মাঝে উপমাগুলি একটু কষ্টকাল্পত ও ভাষা একটু জটিল। ভবভূতির সময় পাণ্ডিত্যের প্রভাব সংস্কৃত সাহিত্যে প্ৰচণ্ড বেগে আসিয়া পড়িয়াছে । পণ্ডিতগণ ভাষাকে গুরুগম্ভীর, কখনও বা বীণা নিঃস্বনেব স্থায় মধুর করিয়া ভাষার উপর অসামান্য অধিকার দেখাইয়াছেন। তাহা সত্বেও কালিদাসের ভাষায় যতটা প্ৰাঞ্জলতা ছিল, ভবভূতির ভাষায় তাহ পাওয়া যায় না। তবে ভবভূতি নিজের ভাবপ্রবণতায় আবিষ্ট হইয়া লিখিয়াছেন, তাহার হৃদয়ের ৎ উচ্ছলিত স্নেহ ভাগীরথীর ন্যায় শতধারায় ছুটিয়া পাণ্ডিত্যের ঐরাবতীকে যেন স্রোতে ভাসাইয়া লইয়া গিয়াছে। ইহার পরে সংস্কৃতের পুনরুত্থানে পণ্ডিতগণ আসর। জমকালো করিয়া বসিয়াছেন। ভাষার প্রাজিলতা তাহদের উদ্দিষ্ট নহে, ভাষার বাহাদুরি দেখােনই তাহদের লক্ষ্য হইয়াছিল। মগধের রাজসভায় বঙ্গের পণ্ডিতগণ বৈদভী রীতিকে কতকটা অবহেলার চক্ষে দেখিয়া থাকিবেন। শ্ৰীহৰ্ষচরিত, দশকুমারচরিত, কাদম্বরী প্রভৃতি রচনায় পাণ্ডিত্যের চূড়ান্ত ও অলঙ্কার-নিপুণতার একশেষ দেখানো হইয়াছে। কাদম্বরী ও শ্ৰীহৰ্ষচরিতে সংস্কৃত গদ্যলেখার এক্সপ পূর্ণতমপুষ্ট দৃষ্ট হয়, যাহাতে লেখকগণ শব্দ দ্বারা যে কিরূপ অসাধারণ চিত্র অঙ্কিত যত দেবেয়া প্ৰশস্তিক উপাম। করিতে পাৰ্বিতেন তাহা আমরা বুঝিতে পারি ; কিন্তু সেই সকল শব্দ একত্র করিদ্ধা DiBDB D DBBDB Bg DBD DBD DDBB BDD BDBDD DBD DB BD DBDBB S এদিকে নালন্দা প্রভৃতি বিহারে যে বৌদ্ধ ন্যায়দর্শনের সুদৃঢ় ভিত্তি গঠিত হইয়াছিল, তাঙ্গার ছাঁচ বদলাইয়া হিন্দু দার্শনিক ও নৈয়ায়িকগণ যে সুন্ম বিশ্লেষাত্মক কুট তর্কের মঠ শঙ্কিয়াছিলেন-তােহা জগতের বিস্ময় অথবা মূৰ্ত্ত চিন্তাশীলতার স্বরূপ ধারণ করিয়া পরাধীন दूधगांव चनू कर्षि ह९शी शिाह।