পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় অধ্যায় ; দ্বিতীয় পাদ। S) 0 0; সৃষ্টির পূর্বে নাই, অতএব যত্ন না থাকিলে কর্মের নিমিত্তের সম্ভাবনা থাকে না, অতএব ঐ কর্মের নিমিত্ত কিছু আছে। এমত কহা যায় না ; আর যদি কহ নিমিত্ত নাই। তবে নিমিত্ত না থাকিলে কর্ম হইতে পারে না ; অতএব উভয় প্রকারে দুই পরমাণুর সংযোগের কারণ কোন মতে কর্ম না হয় ; এই হেতু ঐ মত আসিদ্ধ ॥ ২২৷১২ ৷ টীকা-১২ ক্ষুত্ৰ—এই স্বত্রে বেদব্যাস পরমাণুকারণবাদের নিরাস করিতেছেন। বৈশেষিকমতে “প্ৰলয়কালে চতুবিধ মহাভূতের (ক্ষিতি, জল, তেজ, বায়ু) চারিপ্ৰকার পরমাণুমাত্র বিভক্তরূপে অবস্থান করে ; আর ধর্ম, অধৰ্ম ভাবনাখ্যসংস্কারযুক্ত আত্মাসকল ও আকাশ প্রভৃতি নিত্যপদার্থ গুলিমাত্র অবস্থিত থাকে ; প্ৰলয়কালের অবসানে মহেশ্বরের সৃষ্টি করিবার ইচ্ছা হয়। তখন ভোগপ্রযোজক অদৃষ্ট বৃত্তিলাভ করে। ঐ অদৃষ্টযুক্ত আত্মার সংযোগে প্রথমতঃ পবনপরমাণুতে কর্মের উৎপত্তি হয়। পবন পরমাণুসকলের পরস্পরসংযোগে দ্বাণুকাদিক্ৰমে মহান বায়ু উৎপন্ন হইয়া আকাশে অবস্থিত হয়। তারপর জলীয় পরমাণুতে কর্মের উৎপত্তি হইয়া দ্বাণুকাদিক্ৰমে মহান জলরাশি উৎপন্ন হয় এবং বায়ুবেগে কম্পিত হইয়া বায়ুতে অবস্থিত হয়। তখন পার্থিব পরমাণুসংযোগে মহাপৃথিবী উৎপন্ন হইয়া ঐ জলরাশিতে অবস্থিতি করে । তৎপরে ঐ রূপে দীপ্যমান মহান তেজোরাশি উৎপন্ন হইয়া ঐ জলরাশিতেই অবস্থিত হয়।” (মিঃ মিঃ চন্দ্ৰকান্ত তর্কালঙ্কার ) এই সকল যুক্তির উত্তরে জিজ্ঞাস্য এই-নিমিত্ত ছাড়া কৰ্ম উৎপন্ন হইতে হইতে পারে না ; পরমাণুতে যে প্রথম কর্ম উৎপন্ন হইল, তার নিমিত্ত কি ? যদি বল, নিমিত্ত নাই, তবে কর্ম উৎপন্ন হইবে না, সুতরাং সৃষ্টি অসম্ভব হইবে। যদি বল আত্মার প্রযত্ন বা মুদগরাদির আঘাতই কার্যের নিমিত্ত, LBD DBBD ggDED iBBB BBB BDB DDD S DBDD LDDDD DBDD DDSS শরীর ও মনের সহিত আত্মার সংযোগ না হইলে প্ৰযত্ন উৎপন্ন হয় না, আর মুদিরাদির আঘাতের কোন কারণই নাই, এজন্য পরমাণুতে কর্মের উৎপত্তির जछांदनांदे नांदे । যদি বল অদৃষ্টই কর্মের নিমিত্ত, তবে জিজ্ঞাস্য, (১) এই অদৃষ্ট আত্মাতে স্থিত না পরমাণুতে স্থিত । (২) অদৃষ্ট নিজে অচেতন, সুতরাং চেতনের BDS LDB DB S S uDL zD D S S SSSLSSS LDDL DBD