** বেদাস্ত প্রবেশ । সেই আনন্দের ভোক্তা। ব্রহ্মকে জীবের পুচ্ছ বলাতে যদি কেহ তাহাকে জীবের অভেদাঙ্গরূপে আশঙ্কা করেন, এজন্য শঙ্করাচাৰ্য্য ভাষ্যেতে লিখিয়াছেন যে “এই প্রত্যক্ষ যাহা কিছু এ সমুদয়ই তিনি স্বষ্টি করিয়াছেন, এই শ্রুতিতে ব্ৰহ্ম যদি সকলের কারণ হইলেন, তবে আর স্বস্বস্ট আনন্দময়ের (জীবাত্মার) মুখ্য অবয়ব (অভেদাঙ্গ) হইতে পারেন না।”# অতএব পুচ্ছ শব্দে, জীবের প্রতিষ্ঠাস্বরূপ “স্বপ্রধান ব্রহ্মই উপদিষ্ট হইয়াছেন,”ণ এবং তিনি জীব হইতে স্বতন্ত্র । ১০৩ । পঞ্চদশী কহেন যে স্থল শরীরই অন্নময় কোষ। প্রাণময় কোষ প্রাণাত্মক । তাহা স্থল শরীর ও ইন্দ্রিয়গণকে পরিচালন করে । মনোময় কোষই অহংজ্ঞানের কর্তা এবং বাহকরণস্বরূপ। বিজ্ঞানময় কোষ বুদ্ধি শব্দের বাচ্য। উহ অন্তরেতে কর্তৃত্ব করে এবং জ্ঞাতাস্বরূপ। আনন্দময় কোষ ভোক্তা। উহাই জীবাত্মার বিশুদ্ধ অবস্থা । উহা পুণ্যকৰ্ম্মের ফলভোগ কালে চিদানন্দ-প্রতিবিম্ব-বিশিষ্ট । প্রকৃতিতে লীন আন্তরিক বুদ্ধিবৃত্তি স্বরূপ। ব্রহ্ম উহার ভোগ্য।ঞ্চ সুতরাং জীব ব্রহ্ম নহে । - উপাধি । ১০৪। পরমাত্মার যে অসীম অংশ স্বষ্টি-কার্য্যে* অব তীর্ণ হয় নাই তাহাতে স্থষ্টির কোন লক্ষণের সংশ্ৰব নাই ।
- ঐযুত পণ্ডিত আনন্দচন্দ্র বেদাস্তবাগীশ মহাশয়ের প্রকাশিত শঙ্করভাষ্য प्राँडे कब्र->७७ शृ: s१४8 श्रक । o
ঐ ঐ ১৩৫ পৃঃ ঐ— - ঃ পঞ্চকোষ বিং। যোগানন্দ ১৫:ও ৬৭ ৷
