পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»es বেদান্ত প্রবেশ । । চৈতন্য । অন্য প্রকার আভাস চৈতন্য। কুটস্থ চৈতন্যের নামান্তর সাক্ষী-চৈতন্য * - ১১৮। পঞ্চদশীতে নিম্নোল্লিখিত দৃষ্টান্তটি আছে। বোধ হয় তদ্বারা কুটস্থ চৈতন্যের তাৎপৰ্য্য বুঝা যাইবে – ১১৯। অহংকারের অভিমানী জীব কর্তা। মন র্তাহার করণ।ণ মনের দুই বৃত্তি। অহং এবং ইদং । অহং বৃত্তি দ্বারা জীব আপনার কর্তৃত্ব এবং ইদং বৃত্তির দ্বারা বাস্থ্য বস্তুর জ্ঞান পায় । এই কর্তা জীব, মনোবৃত্তি ক্রিয়া, এবং বাহ বস্তু এ সমুদয় এক কালে সৰ্ব্ব-প্রকাশক ব্ৰহ্ম-চৈতন্য-জ্যোতিতে (সত্তারূপে) প্রকাশিত হয়। র্তাহার সেই প্রকাশক অংশ স্বাষ্ট্র-রচনায় লিপ্ত নহে। এবং জীবের কামনাকে নিয়মিত করা যাহা তাহার অন্তর্যামিত্বের কার্য্য, তাহাতেও প্রবৃত্ত নহে । সেই কুটস্থ অংশ কেবলই প্রকাশক। সে ভাবে তাহাকে সাক্ষী-চৈতন্য-স্বরূপ পরমাত্মা বলা যায়। “যেমন নৃত্যশালাস্থিত দীপজ্যোতিঃ গৃহস্বামী ও সভ্যগণ এবং নর্তকী এ সকলকেই সমানভাবে এক কালে প্রক্ষাশ করে এবং তাহদিগের অভাবেও স্বয়ং প্রদীপ্ত থাকে তদ্রুপ দর্শন, শ্রবণ, স্ত্ৰাণ, আস্বাদন এবং স্পর্শ এ সমুদয় আর অহংকার, বুদ্ধিবৃত্তি ও বিষয় সকল ইহাদের সভা সাক্ষী চৈতন্য-জ্যোতিতে এক কালে সমান ভাবে প্রকাশিত হয় এবং তাহীদের অভাবেও (কুটস্থ চৈতন্য) স্বয়ং পূর্ববৎ দীপ্যমান থাকেন।”ঞ্চ মানব মনোবুদ্ধি দ্বারা যে কিছু কল্পনা করেন পরব্রহ্ম সে সমুদয়কে

  • ના t: નરe ૭ નદદ - + যাহার দ্বারা কাৰ্য্য করা যায় তাহার নাম “করণ”।

(۹وس- مد) ۹ ۵۰ :