পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শঙ্করাচার্যের বৈদাস্তিক মত। - * কহিয়াছেন যে, জীৰ অল্পজ্ঞ, ব্ৰহ্ম সৰ্ব্বজ্ঞ—জীব ও লুক্ষ্মে Cख्झ यदिक् ।। " - - . . . . . . . . ১৬৫। শঙ্করাচাৰ্য্য ২অঃ ২পাঃ ৩৮ অবধি ৪০ সূত্রে কহিয়াছেন যে, ব্ৰহ্ম স্বষ্টি-কালে আপনার বাহির হইতে কোন উপাদান সংগ্রহ করেন না, সকলুই আপনার শক্তির মধ্য হইতে প্রকাশ করেন, স্বতরাং সমস্ত জগতই সেভাবে জন্ধের সহিত অভেদ। অর্থাৎ সকলে তাহার শক্তি-ভুক্ত। পরে ঐ অঃ ৩পা ৭ সূত্রে স্পষ্ট কহিয়াছেন যে, স্থষ্টি হইতে র্তাহার ভেদ আছে । "r ১৬৬। যদিও শঙ্কর অনেক স্থলেই পরমাত্মাকেই আত্মা এবং জীবকে অনাত্মা বলিয়াছেন, কিন্তু জীবকে একেবারে জড় বা মিথ্যা বলা তাহার উদ্দেশ্য নহে । ব্রহ্মকে মুখ্য আর জীৰকে অমুখ্য আত্মা বলাই তাহার উদ্দেশ্য। বিশেষতঃ ২অঃ ৩পাঃ ৪৩ সূত্রে জীবকে স্পষ্ট আত্মা কহিয়াছেন। সে আত্মা শব্দে পরমাত্মা নহে–কিন্তু কর্তৃত্ব সম্বন্ধে স্বাধীন জীবাত্মা | শঙ্কর ঐ সূত্রে ব্যাখ্যা করিয়াছেন যে, বেদে যখন কথিত অাছে যে, জীৰ যজ্ঞ করেন তখন অবশ্যই আত্মা অর্থাৎ হইতে স্বতন্ত্র কর্তা । বুদ্ধি, জ্ঞান প্রভৃতি ঐ আত্নারই । “করণ’ঞ্জ । সমাধি-কালে বুদ্ধি থাকে না, জীবাত্মাই সমাধির ১৬৭৪ ৩জঃ ১পাদ এ সুত্রের ভাষ্যে লিখিত আছে যে, • বাহার হার কৰ্ম্ম করা যায় তাহার নাম করণ-বুদ্ধি ৰায় আজ কৰ क्दछन धफ**व दूक् िचनश्चिॉम कब्र१ ।। + .