পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*...* * , “ ব্ৰহ্মজ্ঞানের জালোচনাকে তিনি দণ্ডী স্বামীদিগের প্রধান ধৰ্ম্ম তিনি মূৰ্ত্তিযৎ-শিবোপাসনার ব্যবস্থা দিলেন। তিনি যে কেবলই ষোগ সাধন করিতেন বা সমাধি অবস্থায় থাকিতেন । এমত নহে। বৈদান্তিক-জ্ঞানালোচনায়, বৈদাস্তিক-গ্রন্থ-রচনায় এবং দিগ্বিজয়ে তাহার অনেকাংশ সময় অতিবাহিত হইয়া ছিল। তিনি ভারতবর্ষের দক্ষিণ, মধ্য এবং কাশ্মীৱমণ্ডলঃ এরং তথায় বত্রিশ বর্ষ বয়সে ইহলোক-লীলা সম্বরণ করিলেন। তাহার জীবনে যে ব্রত ছিল তাহা এই রূপে সাঙ্গ হইল । কিন্তু তাহার কীৰ্ত্তি-তারকা এই ভব-সাগরের বিবেকী নাবিক গণের চক্ষুর সম্মুখে ধ্রুব-তারার ন্যায় চির দিনই গম্য-স্থান নির্দেশ করিতে থাকিবেক । নবীন অদ্বৈতবাদ । ১৭৫ শ্ৰীমান শঙ্করাচার্য্যের তিরোভাবের পর তাহার শিষ্যানুশিষ্যগণের মধ্যে কতিপয় আচাৰ্য্য তাহার প্রচারিত সরল অদ্বৈতবাদকে নানাবিধ অলঙ্কার দ্বারা প্রকাশ করিয়াছেন। তাহাতে তাহারদের মতের স্থানে স্থানে শঙ্করাচার্য্যের স্বত স্থানে স্থাৰে সূক্ষ যুক্তি ও শ্রুতি ঘটিত এমন সকল ছুৰ্ব্বোধগম্য তত্ত্ব আছে যে, তাহার মধ্যে সহজে প্রবেশ করা যায় না।