পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/১৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*: * * বেদস্ত প্রবেশ । মহাত্ম রামমোহন রায়ের ক্লত মীমাংস। বিশ্বাস, যুক্তি ও শাস্ত্র । ১। পারমার্থিক জ্ঞান লাভে বিশ্বাস, শাস্ত্র ও যুক্তি এই তিনের সামঞ্জস্য প্রয়োজন । ১৯৫ । *পারমার্থিক জ্ঞানান্বেষণে আমরা সৰ্ব্বদা অনেক প্রকার’বাধার অধীন হইয়া পড়ি। প্রাচীন জাতিদিগের শাস্ত্র সকলের প্রতি দৃষ্টি করিলে তৎসমূহের পরস্পর অনৈক্য দেখা যায়। তাহাতে নিরাশ হইয়া যখন আমরা অভ্রান্ত গুরুজ্ঞানে যুক্তির শরণাপন্ন হই তখন অবিলম্বেই বুঝিতে পারি আমারদিগকে গম্য-স্থানে উত্তীর্ণ করিবার পক্ষে একাকী যুক্তি নিতান্তই অপটু। আমরা প্রায়ই দেখিতে পাই যে, যুক্তি অামারদের যত্নকে সহজ না করিয়া অথবা অামারদের অজ্ঞানতা দূর না করিয়া কেবলই এমন অপার সন্দেহ উৎপন্ন করে যাহা অামারদের স্থখ শান্তির বিরোধী হইয় উঠে" বোধ হয় শাস্ত্র অথবা যুক্তি উভয়ের মধ্যে একাকী কাহাকেও অবলম্বন করা উচিত নহে। কিন্তু উভয় হইতে যে জ্ঞান পাওয়া যায় তাহারই ন্যাষ্য ব্যবহার দ্বারা আমারদের মানসিক ও ধৰ্ম্ম বৃত্তি সমূহকে উন্নত করা কর্তব্য। আর সর্বশক্তিমান পরমেশ্বরের মঙ্গলস্বরূপে বিশ্বাস রাখা কর্তব্য, কারণ যাহা আমরা দৃঢ়তা ও যত্ন সহকারে প্রার্থনা করি, কেবল ঐরুপ বিশ্বাসই আমারদিগকে তাহ পাইবার অধিকার দেয়” *

  • ইংরাজী কেনোপনিষদের झक्का (3: ক্ষ ল হইতে चश्शक्डि |