পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামমোহন রায়ের মীমাংসা । סיטא צ পরমাত্মাস্বরূপে বক্তার যে কথন, তাহার দ্বারা সেই পরিচ্ছিন্ন ব্যক্তিবিশেষ তাৎপৰ্য্য না হইয়া পরমাত্মাই প্রতিপাদ্য হয়েন । ইহার মীমাংসা বেদান্তের প্রথমাধ্যায়ের প্রথম পাদে ৩০ সূত্রে করিয়াছেন।” * ১৯ । পরমেশ্বর নিরাকার । যাহার রূপ আছে বা ছিল তাহা ব্রহ্ম নহে । ২১৬ । “যে বস্তু সাকার সে নিত্য,সৰ্ব্বব্যাপী, ব্রহ্মস্বরূপ কদাপি হইতে পারে না” যদি বল ব্রহ্মের “আনন্দের একটি অপ্রাকৃত অশকার আছে, কিন্তু তাহ কেবল ভক্তদের দৃষ্টিগোচর হয়।ণ ইহার উত্তর । * * * আনন্দের হস্ত পদাদি অবয়ব এবং ক্রোধের এবং দয়ার অবয়ব এ সকল রূপক করিয়া বর্ণন হইতে পারে কিন্তু তাহা যথার্থ করিয়া জানাও জানান নেত্রবিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিকট কেবল হাস্যাস্পদ হয়” এবং ইহা “শ্রুতি, স্মৃতি এবং অনুভব ও প্রত্যক্ষের বিরুদ্ধ।”ঞ্চ মায়া । ২০ ঈশ্বরের স্বষ্ট্রি-শক্তিই মায়া নামে প্রসিদ্ধ । ২১৭ । “নিত্য পরমেশ্বরের স্বষ্ট্রি-শক্তিই মায়া । সুতরাং উহা বেদান্তে নিত্য বলিয়াই কথিত হইয়াছে। মায়ার কোন স্বতন্ত্র সত্তা নাহি। উহা ঈশ্বরেরই শক্তি এবং স্বধৰ্ম্ম দ্বারা ক্ষপথ্য প্রক্ষন সম শঙ্কমচ পৃ। + বল্লভাচাৰ্য্য প্রভৃতি বৈষ্ণবেরা এইরূপ কহেন। { গোস্বামীজীর পত্রোপ্তরে ৩১ পূঃ ১২২৫। ২ আষাঢ় ।