স্মৃতি, দর্শন । ו"ל সূত্রগ্রন্থ যেমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সূত্রের সমষ্টি, মম্বাদি স্মৃতি-সংহিত্যু সকল সেরূপ নহে। তৎসমূহ অনুষ্ট পাদি শ্লোকে লিখিত বলিয়া সূত্রগ্রন্থ অপেক্ষা অধিক স্থললিত ও সহজে কণ্ঠস্থ থাকে। অপরঞ্চ, সময়াচারিক সূত্র অপেক্ষ মম্বাদি-স্মৃতি-শাস্ত্রে শৌচ, আচার, রাজনীতি, ধৰ্ম্মনীতি ও অন্যান্য বহুমঙ্গলজনক স্থনীতি আছে। বর্তমান মনুসংহিতা, যাহার আদর এবং শাসন অসামান্য, মানব নামক কল্পসূত্রই তাহার মূল। অপরাপর স্মৃতিনিবন্ধ সকল আপস্তম্ব প্রভৃতি সময়াচারিক সূত্র হইতে সঙ্কলিত " *A ২৫। কল্পসূত্র সমূহ হইতে উত্তমরূপে বৈদিক ইতিহাস ও বেদান্তের আবশ্যকতা অবগত হওয়া যাইতে পারে। উহা হিন্দুসমাজকে বেদবিহিত আচারে আবদ্ধ রাখিবার নিমিত্তে রচিত হইয়াছিল ; কিন্তু যতদিন পর্যন্ত ৰ দৰ্শন-সূত্র সকল প্রণীত 'হইয়াছিল, তত দিন ধরিয়া বৌদ্ধ ও অন্যান্য বেদ-বিরোধী দিগের প্রখরযুক্তি সম্পূর্ণরূপে নিরস্ত হয় নাই # দশন সুত্র। সাধারণ প্রকৃতি । ২৬। ন্যায়, বৈশেষিক, সাস্থ্য, পাতঞ্জল, মীমাংসা, বেদান্ত, এই ষড়দর্শনই প্রধান এবং সূত্র-প্রণালীতে লিখিত। এই
- এই সকল বিবরণ ভট্ট মোক্ষমূলর প্রণীত সংস্কৃত সাহিত্য ও তত্ববোধিনী পত্রিকা হইতে অধিকাংশতঃ সংগৃহীত হইল।
