পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাংখ্য দর্শন । 8× রু নিত্য জ্ঞানস্বরূপ ঈশ্বর স্বীকার করা যাইতে পারে মঞ্জইমাত্র প্রভেদ। অতএব কেবল জ্ঞানभ्रून्। সাত্ম্য শাস্ত্র “ঈশ্বরাসিদ্ধেঃ” (১৯২) বলিয়াছেন । স্বীকার করুন, কিন্তু আত্মার নিত্যত্ব ও পরলোক, আত্মার বন্ধন ও মুক্তি, বেদের নিত্যতা ও যোগসাধন, এ সমস্তই স্বীকার কটুয়াছেন | ৫৭। ইহার মতে আত্মা প্রত্যেক শরীরে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র, তিনি নিত্য, নিগুণ, চেতনস্বরূপ, সাক্ষী, কুটস্থ, দ্রষ্টা, ভোক্তা, বিবেকী এবং উদাসীন অর্থাৎ পুণ্য পাপে লিপ্ত নহেন। ইনি স্বয়ং নিৰ্ম্মল ও নিৰ্ব্বিকার, কেবল প্রকৃতির সংসৰ্গাধীন র্তাহাতে মহৎ, অহঙ্কার, ইন্দ্রিয়, এবং অন্তঃকরণ উৎপন্ন হয়। এই সকল হইতে আত্মা বহুজ্ঞান লাভ করেন। “জ্ঞানান্মুক্তিঃ”। ৩২৩। প্রকৃতির সহযোগে আত্মা যে জ্ঞান লাভ করেন তাহাই র্তাহার মুক্তির কারণ হয়। যদিও আত্মা নিত্য-মুক্ত, কিন্তু “ন নিত্যশুদ্ধবুদ্ধমুক্তস্বভাবস্য তদ্যোগস্তদ্যোগাদৃতে।” (১।১৯)। স্বভাবের যোগব্যতীত নিত্য শুদ্ধ বুদ্ধ মুক্ত স্বভাব বিশিষ্ট আত্মাতে বন্ধন জন্মে না। সেই বন্ধন প্রতিবিম্বিত মাত্র, নতুবা তাহা আত্মাতে চিরস্থায়ী নহে। কেবল মনেতে উহার সত্তা অনুভব হয়, “বাঙাত্রং নতু তত্ত্বং চিত্তস্থিতেঃ” । ১৫৮ ৷ অতএব বন্ধন কেবল কথা মাত্র, প্রকৃত নহে, উহা কেবল S SBBBBBBBBBBBBBBBBBS S S S LL0 S BBBB BB B কেবল একমাত্র কহিয়াছেন তাদৃশ কথন জাতিপর, সংখ্যাপর নহে। সুতরাং শ্রীতি-বিরোধ হইল না । -