পাতা:বেদান্ত প্রবেশ.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেদান্ত । Φ& আলোচনা করিলেন। আলোচনা করিয়া এই সমুদয় লোক স্বজন করিলেন । ৬৯। সেই পরমাত্মা হইতেই পুরুষ অর্থাৎ জীবাত্মা উৎ হইয়াছেঞ্চ । এইপ্রকার অনেক শ্রুতি আছে যাহার দ্বারা জানা যায় যে ব্ৰহ্মই জগৎ-কারণ, তাহু হইতেই জীবাত্মা সকল উৎপন্ন হইয়াছে। এই প্রকার শ্রুতিসমূহকে দ্বৈতপ্রতিপাদক বলা যাইতে পারে। কেন না এসকল শ্রুতির মতে ব্ৰহ্ম জগতৎকারণ-জগৎ ও জীবাত্মার স্বষ্টিকর্তা । জীবাত্মা স্থখ দুঃখের অধীন, ব্রহ্ম আনন্দস্বরূপ। ফলে ন্যায়শাস্ত্র ও বৈশেষিক দর্শন পরমাত্মা ও জীবাত্মার মধ্যে যেরূপ দ্বৈতভাব অঙ্গীকার করেন, এস্থলের দ্বৈতবাদ সে প্রকার নহে । ন্যায় ও বৈশেষিকের মত আপাততঃ এইরূপ বোধ হয় যে, নিত্যকাল হইতেই জীবাত্মা ও পরমাণু আছে, পরমেশ্বরও নিত্যকালই তাহা হইতে স্বতন্ত্র । অতএব উপনিষদে যে দ্বৈতবাদ আছে তাহাকে ন্যায় ও বৈশেষিক দর্শনের দ্বৈতবাদ হইতে পৃথক্ বলিয়া জানিয়া রাখা উচিত। প্রশ্ন-উপনিষদের চতুর্থ প্রশ্নে নবম শ্রুতিতে দ্বৈতভাব স্পষ্টরূপে ব্যক্ত আছে “এষহি দ্রষ্টা,শ্ৰষ্টা, শ্রোতা, ভ্রাতারসয়িত,মন্তা,বোদ্ধা,কৰ্ত্তা, বিজ্ঞনাত্মা পুরুষঃ । স পরে অক্ষরে আত্মনি সংপ্রতিষ্ঠতে।” এই বিজ্ঞানাত্মা পুরুষ অর্থাৎ জীবাত্মা পরমাত্মাতেই প্রতিষ্ঠিত কর্তৃত্ব আছে; যথা দর্শন, স্পর্শন, শ্রবণ, ভ্রাণন, আস্বাদন, মনন, বোধন ইত্যাদি সকল কৰ্ম্মেরই কর্তী ঐ জীবাত্মা । সে

  • आबाब ऋष्टदिक्ञक अङइ ऋचशड अक्ऋत्र बीबाबा ऋछिद्र विदङ्गन

छूट कब्रझ् ।