পাতা:বৈজ্ঞানিক-জীবনী (প্রথম ভাগ).djvu/১৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈজ্ঞানিক জীবনী אפיג সেই জন্তেই বৰ্ণছত্রে লাল রং সৰ্ব্বনিয়ে থাকে এবং বেগুনে রং সকলের উপরে থাকে আর অপর রংগুলি এই দুয়ের মাঝামাঝি থাকে। এইরূপে রংগুলির জন্য বিভিন্ন স্থানের সংকুলান করিতে গিয়া বর্ণছত্র লম্বা হইয়া পড়ে। - এই সকল পরীক্ষার দ্বারা নিউটন দুইটি বিষয় আবিষ্কার করিলেন—প্রথম, স্বৰ্য্যালোক আদি রং নহে, উল্লাহ সাতটি রঙ্গের সমষ্টি বা সংমিশ্রণ; দ্বিতীয় প্রত্যেক রং ত্রিশির কাচের মধ্য দিয়া যাইবার সময় বিভিন্ন ভাবে বাকিয়া যায়। निउँछ्रेन ७भू cशङादनांक बिझिछे कबिब्रहे क्रांख झ्न नाहे। তিনি সাতটি আদি রং মিলাইয় শ্বেত রং প্রস্তুত করিয়াও গিয়াছেন। একখানি কার্ডবোর্ডের বড় চাকৃতিকে পাচ ভাগে বিভক্ত করিয়া প্রতোক ভাগে পূৰ্ব্বোক্ত সাত রংঙ্গের কালি দিয়া সমান করিয়া পাঁচটি বর্ণছত্র আঁকিলেন , তাহার পর এই চাকতিখানি একটি ঘোরাইবার যন্ত্রের উপর রাখিয়া জোরে জোরে ঘুরাইতে লাগিলেন ; ঘুরাইবার সময় সাতটি রং এক সঙ্গে চক্ষুতে প্রতিভাত হইবার দরুণ একত্র মিলিত হওয়াতে সাদা বা ঈষৎ ধূসরবর্ণের সাদা দেখাইতে লাগিল। একেবারে সাদা না দেখাইবার কারণ আর কিছুই নয়—সকল কালির রং বর্ণছত্রের সাতটি রঙ্গের ঠিক অনুরূপ হয় না। নিউটন শ্বেত আলেকের স্বরূপ আবিষ্কার করিয়া রঙ্গের স্বরূপ সম্বন্ধে আলোচনা করিতে লাগিলেন। তিনি বলিলেন সব্যের রং দ্রব্যে নাই, উহা আলোকে আছে। লাল দ্রব্য যে লাল দেথায় -তাঙ্গর কারণ এই যে, ঐ দ্রব্য লাল ব্যতীত অল্প রঙ্গের আলোক শোষণ করিয়া থাকে, কেবল লাল আলোক