পাতা:বৈজ্ঞানিক-জীবনী (প্রথম ভাগ).djvu/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

निउँक्रेन శ్రీ: করিতে সক্ষম হইয়াছিলেন। মনে রাখিতে হইবে পঠদ্দশাতেই fof so fWfA (binomial theorcm) s Sof. foto (theory of fluxions) wiform or Cots witgifts বিশ্লেষণ করিয়াছিলেন । তাহা ভিন্ন দিক্‌দৰ্শন যন্ত্রের উন্নতিসাধন, ষড়ংশযন্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ, আলোক-সিদ্ধান্ত, রং সম্বন্ধে সিদ্ধান্ত, শব্দের গত্ত্বিনির্ণয় প্রভৃতি বহুবিধ আবিষ্কার তিনি একাই করিয়াছিলেন। এই আবিষ্কারগুলি যদি দুইজন বৈজ্ঞানিক মিলিয়া করিতে পারিতেন তাহা হইলে প্রত্যেকেই এক একজন বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক বলিয়া স্বীকৃত হইতেন। কিন্তু সৰ্ব্বোপরি যখন দেখিতে পাই যে এ সকল ভিন্ন তিনি বিশ্বকর্ষণ আবিষ্কার করিয়া জগৎ স্বজনের একটি গুঢ় রহস্ত উৎঘাটন করিয়া গিয়াছেন, অনন্ত জ্যোতিষ্কমণ্ডলীর বোমমার্গে অত্যন্থত ভ্রমণবৃত্তান্তনিহিত নিগৃঢ় তত্ত্ব উৎঘাটিত করিয়াছেন এবং সেই সঙ্গে সমগ্র জ্যোতিষ শাস্ত্রকে এক অভিনব স্বত্রে গ্রথিত করিয়া গিয়াছেন তখনই তাহার অতিমামুষিক মানসিক শক্তির প্রাথর্ষ্য উপলব্ধি করিয়া বিস্থিত হুই । এইরূপ একজন বিস্মিত ফরাসী বৈজ্ঞানিক বলিয়া গিয়াছেন “নিউটন কি আমাদের মত মামুষের স্তায় পানাহার করিতেন ও নিদ্রা যাইতেন ? আমার নিকটে তিনি কিন্তু স্বর্গের দেবতা বলিয়৷ প্রতিভাত হইয়া থাকেন—যেন তিনি এই মরজগতের বাঘাবাধির অতীত।" অথচ এই মহাপুরুষ মুক্তকণ্ঠে বলিয়া গিয়াছেন “আমি কেবল-জ্ঞানসমুদ্রের তীরে বসিয়া পাথর কুড়াইয়াছি মাত্র, অনন্ত জ্ঞানসমুদ্র অনাবিষ্কৃতভাবে আমার সম্মুথে পড়িয়া রহিয়াছে।” যিনি “মহতো মহীয়ান” তাহার জগৎবৃষ্টির অনন্ত রহস্তের মধ্যে মিনি ডুবিয়াঘাইতে পারিয়াছিলেন এই কথার্তাহারই উপযুক্ত হইয়াছিল।