পাতা:বৈজ্ঞানিক-জীবনী (প্রথম ভাগ).djvu/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38愈 বৈজ্ঞানিক জীবনী নাগার্লনের চিকিৎসা বিষয়ক জ্ঞান । । মাধ্যমিক বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রবর্তক নাগাজুন যে রসায়ন s চিকিৎসা শাস্ত্রে সবিশেষ পারদর্শী ছিলেন সে সম্বন্ধে বৌদ্ধগ্রন্থ সমূহে অনেক কিম্বদন্তী প্রচলিত আছে। এই সকল কিম্বদন্তীর মধ্যে একটি এস্থলে উদ্ধত হইল। তিব্বতীয় ঐতিহাসিক লাম তারানাথ প্রভৃতির গ্রন্থ হইতে সংগৃহিত “নাগাৰ্জুনের জীবনীসংগ্রহ” নামক পুস্তকে নিম্নলিখিত কিম্বদন্তী লিপিবদ্ধ আছে। “বিদর্ভ দেশের একজন ধনী ব্রাহ্মণের অনেক দিন যাবৎ সন্তানাদি হয় নাই। এক রাত্রে তিনি স্বপ্ন দেখেন যে তিনি একশত ব্রাহ্মণ ভোজন করাইলে তাহার একটি পুত্র সন্তান হইবে । পুত্র ভূমিষ্ঠ হইলে (এই পুত্রই নাগাৰ্জুন ) জ্যোতিৰ্ব্বিদগণ বলিলেন যে যদি পুত্রের পিতামাত একশত ভিক্ষুক ভোজন করান তাহা হইলে পুত্রটি সাত বৎসর পর্য্যন্ত বাচিয়! থাকিতে পারে, তাহার পর তাহার আর আয়ু নাই। সাত বৎসর যখন প্রায় গত হয় তখন পিতামাত দুঃখে পুত্রকে একটি নির্ভন স্থানে রাখিয়া আইসেন। সেই সময়ে একদিন মহাবোধিসত্ত্ব অবলোকিতেশ্বর খসর্পণ ছদ্মবেশে নাগাৰ্জুনকে দেখা দেন এবং বলেন যে মগধে নন্দ্রেবিহারে যাইলে তিনি বঁচিয়া থাকিবেন । তিনি নলেন্দ্রবিচারে যান্টলে, বিহারাধ্যক্ষ ঐসরঙ্গভদ্র নাগাৰ্জুনকে ভিক্ষুক-পদে দিক্ষীত করবেন। কিছুকাল পরে দেশে দুর্ভিক্ষ উপস্থিত হইলে তুর্থ উপার্জন মানসে অন্তান্ত ভিক্ষুকগণের পরামর্শে নাগাৰ্জুন তন্তান্ত ধাতুকে স্বর্ণেপরিবর্তন করিবার প্রক্রিয়া শিক্ষা করিবার জন্ত মহাসমুদ্রের