পাতা:বৈজ্ঞানিক-জীবনী (প্রথম ভাগ).djvu/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাগাৰ্জ্জুন ు Rసి আগমন করেন তখন তিনি শুনিয়া গিয়াছেন যে নাগাৰ্জুন এমন ঔষধ জানিতেন যাহাতে তিনি সৰ্ব্ববিধ ধাতু ও প্রস্তরকে স্বর্ণে পরিবর্তন করিতে পারিতেন। ডাক্তার প্রফুল্লচন্দ্র রায় মহাশয় নাগাৰ্জ্জুন কর্তৃক লিপিত বলিয় প্রসিদ্ধ রসরত্নাকর নামক একখানি বৌদ্ধ তান্ত্রিকগ্রন্থের খনিকটা অংশ পাইয়াছেন। তিনি নিজেই স্বীকার করিয়াছেন যে উহা সপ্তম বা অষ্টম শতাব্দীর একখানি গ্রন্থ। এই গ্রন্থে নাগাৰ্জ্জুনকথিত হীনধাতুকে স্বর্ণে পরিবর্তন করিবার কয়েকটি প্রক্রিয়া বর্ণিত আছে। ঠিক এই সকল প্রক্রিয় নাগাৰ্জ্জুন কর্তৃক আবিষ্কৃত হইয়াছিল কি না তাহ! নির্ণয় করা কঠিন, তবে এই রকম প্রক্রিয়া নাগাৰ্জ্জুনের সময়ে প্রচলিত থাকা সম্ভব। কৌতুহলী পাঠকবর্গের অবগতির জন্ত কয়েকটি প্রক্রিয় উদ্ধৃত হইল। ( ১ ) “রাজবৰ্ত্তককে শিরীশপুষ্পের রসের দ্বারা ভাবনা দিলে এক গুঞ্জ পরিমাণ রৌপ্য একশত গুঞ্জ পরিমাণ নবেদিত স্বৰ্য্যসল্লিভ স্বর্ণে পরিণত হইবে, ইহাতে বিচিত্র কি ?” ( ২ ) “গন্ধককে পলাশের রসের দ্বারা শোধিত করিয়া ( ১ ) কিমত্র চিত্ৰং যদি রাজবৰ্ত্তকং শিরীষপুপাগ্ররসেন ভাবিতমূ । সিক্তং সুবর্ণং তরুণীর্কসগ্নিভং কারোতি গুঞ্জfশতমেকগুঞ্জয় ॥ (২) কিমত্র চিত্রমূ যদি পীতগন্ধক: পলাশমির্ধ্যাসরসেন শোধিত । আরণ্যকৈকুংপলকৈন্তু পাচিতঃ করেীতি তীরং ত্রিপুটেন কাঞ্চনম্ ॥