পাতা:বৈজ্ঞানিক-জীবনী (প্রথম ভাগ).djvu/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুশ্রুত *> হইয় রছিয়াছ-তোমার রচিত সংহিতা চিরকালই তোমার অমর করিয়া রাখিবে। তুমি যে অসামান্ত অস্থচিকিৎসার উপদেশ জগৎকে দিয়া গিয়াছিলে, আমরা ভারতবাসী হইয়াও তষ্ঠার সম্যক সমাদর করিতে পারি নাই, তোমার উপদিষ্ট অস্ত্রশস্ত্র স্বচক্ষে কখন দেখিতেও পাইলাম না। a আশীৰ্ব্বাদ কর –ভারতের । অতীত,গৌরবের, অতীত জ্ঞানগরিমার, অতীত স্বাধীনচিন্তার নিদর্শনস্বরূপ তোমার সংহিতার গৌরব করিবার অধিকার যেন আমরা কখনও বিস্তৃত না হই।

  • আয়ুৰ্ব্বেদে পুনরায় অস্ত্রচিকিৎসার প্রচলনকল্পে ১৯১২ সালে জুন মাসে গ্রন্থকার স্বশ্ৰত্যেক্ত বিভিন্ন প্রকারের যন্ত্র ও শস্ত্ৰ সকলের দুই সেট করিয়া নমুনা প্রস্তুত করিবার প্রস্তাব করিয়া বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের সম্পাদক মহাশয়কে একপানি পত্র লিখিয়ছিলেন। এই প্রস্তাব কার্য্যে পরিণত করিবার জন্ত পরিষদ বিশেষজ্ঞের দ্বারা গঠিত একটি শাখীসমিতি নিযুক্ত করেন। গ্রন্থকার পুনরায় এই কিট ১৯১৪ সালের দিনাজপুরের উত্তরবঙ্গ সাহিত্য-সম্মিলনে “ আয়ুৰ্ব্বেদোক্ত শস্ত্র-নির্মাণ” শীর্ষক প্রবন্ধে আলোচনা করেন। গ্রন্থকার আশা করেন যে পরিষদের শাখাসমিতির কার্য্য সুসম্পন্ন হইলে, তাহদের কার্য্য আয়ুৰ্ব্বেদে স্বস্তুচিকিৎসার পুনপ্রতিষ্ঠাকল্পে কথঞ্চিৎ সংtয়তা করবে।