পাতা:বৈদিক গবেষণা.pdf/৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ । বেদ সমুদায় মানব সমাজের আদি পুস্তক । এতদপেক্ষা প্রাচীন গ্রন্থ ভূমণ্ডলে অার লক্ষিত হয় নাই । (১) বেদ লইয়। জনসমাজের প্রধান প্রধান পণ্ডিতগণ এখন আন্দোলন করিতেছেন এবং ইউরোপ, আমেরিকা প্রভৃতি মহাদেশে ও ইহার চর্চা হইতে আরম্ভ হইয়াছে । জৰ্ম্মনীর একজন মহাপণ্ডিত বলেন “জগতের আদি কালীন বিবরণ জানিতে হইলে বৈদিক-গবেষণায় মনোনিবেশ করা উচিত। নরসমাজের প্রথম-সাময়িক অবস্থা বেদে বর্ণিত আছে, সুতরাং বেদ পাঠ না করিলে আমরা আমাদের প্রাচীনাবস্থা কিছুই জানিতে পারি না ।” ভারতবর্ষের বিশেষতঃ বঙ্গদেশের অনেকেই বেদ পাঠ করেন নাই। বর্তমান প্রস্তাবে বেদ সম্বন্ধে কিছু বলিব । “বেদ’ শব্দ বিদ’ ধাতু ( অর্থে ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম জানা ; জ্ঞান লাভ হওয়া ) হইতে উৎপন্ন ; অর্থাৎ যে মহাগ্রন্থ পাঠ করিলে পূর্ণ-জ্ঞান লাভ হয়, তাহাই বেদ । ২ । বেদ ভারতবর্ষীয় আর্য্যদিগের অমূল্য সম্পত্তি। তাহদের তাবৎ শাস্ত্রই বেদমূলক। বেদকে আর্য্যের অনাদি, অনন্ত ও অপৌরুষেয় বলিয়া বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধ করেন । দ্রাবিড়ের প্রসিদ্ধ প্রসিদ্ধ পণ্ডিতেরা স্নান না করিয়া বেদ স্পর্শ করেন না । কর্ণাটের বৈদিক শিক্ষকেরা মলিন বস্ত্র কিম্ব চৰ্ম্মের বিনাম পরিধান করিয়া অথবা অশুচি অবস্থায় বেদের একবিংশতি হস্ত দুরেও যাইতে সাহসী μημη μψαπωφημα μα"ψ"μα (3) Chamber's Encyclopaedia, Part 61, P. 542,