পাতা:বৈদিক গবেষণা.pdf/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈদিক গবেষণা । হন না । ফলতঃ হিন্দুরা বলেন, যাহা বেদবিগৰ্হিত, তাহ অমান্য অশ্রদ্ধেয় এবং ধৰ্ম্ম-বিগহিত । ৩ । বেদ চারিভাগে বিভক্ত, তদ্যথা—ঋক, যজু, সাম, ও অথৰ্ব্ব । অথৰ্ব্ব বেদ প্রথমোক্ত তিন বেদ হইতে পরে রচিত হয়, এজন্ত পণ্ডিতেরা বেদকে তিন ভাগে বিভক্ত করিয়াছেন ; তদ্যথা— ঋক, যজু ও সাম। তজ্জন্ত বেদের অপর নাম ত্রিয়ী” । বেদ কবে কাহার দ্বারা রচিত হইল তাহার নিরূপণ হওয়া অতি সুকঠিন । ৪ । বেদ একখানি গ্রন্থ নহে, এবং একজন কর্তৃকও বিরচিত হয় নাই । নানা মুনি কর্তৃক নানা সময়ে, বেদ রচিত হইয়াছে। ঋগ্বেদ সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন, ইহাই ভূমণ্ডলের প্রথম পুস্তক। বেদের ভাষা ংস্কৃত কি না তদ্বিষয়ে পণ্ডিত সমাজে অনেক বাদামুবাদ হইয়া গিয়াছে। বেদের প্রথমাংশ যখন রচিত হয়, তখন যে সংস্কৃত ভাষা ছিল না, ইহা প্রমাণীকৃত হইয়া গিয়াছে । বেদের ভাষার নাম ‘ব্ৰহ্ম ভাষা’ । (২) এই ভাষার সংস্করণ সম্পন্ন হইলে পণ্ডিতেরা ইহাকেই ‘সংস্কৃত’ নাম প্রদান করেন । ব্ৰহ্মভাষা হইতেই সংস্কৃত ভাষার স্বষ্টি হইয়াছে । * . ৫ । এক্ষণে দেখা উচিত, শাস্ত্রে বেদের উৎপত্তি কথন কিরূপ লেখা আছে। বিষ্ণুপুরাণে লেখা আছে “ব্রহ্মা, প্রথম মুখ হইতে গায়ত্ৰী, ছন্দঃ, ঋগ্বেদ, ত্রিবৃহৎ স্তোম অর্থাৎ স্তোত্র সাধনঋক্ সমুদায়, রথীন্তর নামক সামবেদ ও অগ্নিষ্টোম বাগ এই সমুদায় উৎপাদন করিলেন। পরে তাহার দক্ষিণ মুখ হইতে যজুৰ্ব্বেদ, ত্ৰিষু পছন্দ, পঞ্চদশ স্তোম নামক সামবেদের গান, বৃহৎ नांब ७ खेङ्थम् अर्थां९ cनांमनश् बांश ७हे नमूनांब्र खेडूङ इहेण । সামবেদ ব্ৰহ্মার পশ্চিম মুখ হইতে, অথৰ্ব্ববেদ ও বৈরাজ সাম ব্ৰহ্মার উত্তর মুখ হইতে উৎপন্ন হইল ।” প্রজাপতির চতুর্মুখ হইতে চারিবেদের উৎপত্তি পৌরাণিক মত। ভাগবত পুরাণ, মার্কণ্ডের (२) “ छांब्राउँौग्न अंशवर्णौ ” । >भ थ७, २७-२० शृङ्गैi ॥