পাতা:বৈদিক ভারত - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সময় ছিল যে ইংরাজ, গ্ৰীক, ইরাণী প্রভৃতি জাতির মধ্যে যে একটা রক্তের সম্পর্ক আছে, তাহা কেহ বিশ্বাস করিতেন না। খ্ৰীষ্টানেরা বিশ্বাস করিতেন, যে ভাষায় প্রাচীন বাইবেল লেখা । ইয়াছে, সেই ভাষাই খাট ঈশ্বরের ভাষা এবং পৃথিবীর অপরাপর | হিব্রু ভাষা হইতে সমস্ত ভাষাকে টানিয়া বুনিয়া বাহির করিবার | श्क्लि अषा श्श् १ क SBDBB BuD DBDBDB BDD BkuD BBS mDD DDS DD BDB প্রমাণ করিতে চান যে গঙ্গা নদীটী দক্ষিণ দিকের বিন্ধ্য পৰ্ব্বত হইতে । উৎপন্ন হইয়াছে, সে চেষ্টা যেমন বৃথা হয়, পাস্ত্রীদের সেই হিব্রু হইতে পৃথিবীর সমস্ত ভাষার উদ্ভব প্রমাণ করিবার চেষ্টাও তেমনই কিন্তু সত্য যখন দেখা দেয়, তখন মিথ্যা আপনিই পলাইয়া যায়, সুৰ্য্যোদয়ে আঁধার থাকিবে কিরূপে ? যখন সংস্কৃত ভাষার চর্চা সুরু হইল, তখন পণ্ডিতেরা দেখিলেন, এই সংস্কৃতের সঙ্গে গ্ৰীক, রোমান, ইংরাজী, ইরাণী প্রভৃতি কতকগুলি ভাষার আশ্চৰ্য্য একটা মিল আছে। আমরা সচরাচর যে সকল কথা বলিয়া থাকি, তাহা ঐ সকল ভাষার সহিত প্ৰায় একরূপ প্রতীয়মান হইবে । কোনও ভাষায় পিতর, কোন ভাষায় পিটার, আবার কোন ভাষায় 'পা' অক্ষরটা 'ফ' এ পরিণত হইয়া শব্দটি হইয়াছে "ফাদার’। এই ভাবে মাতর, ভ্রাতর, দুহিতার প্রভৃতি শব্দ সেই সমস্ত ভাষায় প্রায় একরূপ। এই ভাবে একটি