বৈরাগ্য শতক । ১৯ ভোগে রোগভয়ং কুলে চুতিভয়ং বিত্তে নৃপালাৎভয়ং মানে দৈন্যতীং বলে রিপুতয়ং ৰূপে তরুণ্য ভয়ম্। শাস্ত্রে বাদি ভয়ং গুণে খল ভয়ং কায়ে কৃতান্তাৎ ভয়ম্। সৰ্ব্বং বস্তু ভয়ান্বিতং ভুবি নৃণাং বৈরাগ্যমেবাভয়ম্।। ৮ 'ভোগে প্রচুর ভোগ করিলে ‘রোগভয়ং রোগের ভয় কুলে’ কুল থাকিলে ‘ চ্যতিভয়ং কুলনাশভয় বিত্তে ধন হইলে নৃপালং রাজহইতে ভয়ং ভয় মানে মদ্যত জন্মিলে দৈত্যভয়ং দ্রাবিদ্রের ভয় বলে’ অধিক বল হইলে রিপুভয়ং’ শক্রহইতে ভয় রূপে সৌন্দর্য্যথাকিলে তকণ্যাঃ’ তরুণী হইতে ভয়ং ভয় শস্ত্ৰে' শাস্ত্র জ্ঞান জন্মিলে " বাfদভয়ং’ প্রতিবাদীর ভয় গুণে গুণ বিষয়ে খলভয়ং’ দুৰ্জ্জন হইতে ভয় ‘ কায়ে’ দেহবিযয়ে কৃতান্তাৎ যমহইতে ভয়ং ভয় সৰ্ব্বং সমুদয় বস্তু বিযয় ভয়ান্বিতং ভয়যুক্ত « - گ-سسه ভুদি পৃথিবীতে নৃণাং মনুষ্যদিগের বৈরাগ্যম্ বিষয়েতে তুচ্ছদীন এব’ ই অভয় ভয়শূন্ত। ২৮। যদি অধিক ভোগ কর রোগের ভয়, কুলীন হইলে কুলচুতির ভয়, ধনবান হইলে রাজা হইতে ভয়, মান্যতা হইলে দরিদ্র হইবার ভয়, অধিক বল জন্মিলে শক্র হইতে ভয়, ৰূপবান হইলে যুবতী হইতে ভয়, শাস্ত্রজ্ঞান জন্মিলে প্রতিপক্ষের ভয়, গুণ হইলে দুর্জনের ভয়, শরীরেতে মৃত্যুর ভয় ; মুতরাং সংসারে সমস্ত বস্তুই ভয় জনক হইয়া রহিয়াছে, কেবল বৈরাগ্যেই কোন ভয়, নাই। (অতএব হে মানবগণ ! তোমরা বৈরাগ্য অবলম্বনপূর্বক ভয় হইতে মুক্ত হও) ০৮। আক্রান্তং মরণেন জন্ম জরস যাত্ব্যক্ত মং যৌবনং সন্তোষে ধনলিঞ্চায়। শমমুখং প্রৌঢ়াঙ্গনাবিভ্ৰমৈঃ। লোকৈ ৰ্ম্মৎসরিতি গুণ বনভুবো ব্যালৈ নৃপা দুজ্জনৈঃ অেৈর্মাণ বিভূতয়োহপুপহৃত গ্রস্তং ন কিং কেন বা ॥২৯
পাতা:বৈরাগ্য শতক.djvu/২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।