পাতা:বৈষ্ণবদিগের সাধনা - ক্ষীরোদবিহারী গোস্বামী.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীনিতানন্দ বংশবল্পী। “ ৩৫ ৷ পরে যখন নিত্যানন্দের সহিত র্তাহার সাক্ষাৎ হইল, তখন গৌরাঙ্গ তঁহাকে সমস্ত জ্ঞাত করিয়া বিলাপ করিতে করিতে বলিয়াছিলেন- “ আমার সঞ্চিত ধন ফুরাইল। ॥ • জীবের উদ্ধার নাহি হ’লো ঋণের দায়ে আমি এখন বিকাইয়া যাই। আমায় ধররে নিতাই ৷ শ্ৰীনিত্যানন্দ প্রথম নাম প্রচারের কারণ নীলাচল হইতে গৌড়ে । প্রেরিত হইয়াছিলেন। এইবার গৌরাঙ্গের পত্ৰ প্ৰাপ্তে রথযাত্রার সময় উপস্থিত হইয়া প্রভুর সহিত সাক্ষাৎ করিলে, তঁহার অনুমতি ক্ৰমে সংসার করিতে দ্বিতীয়বার প্রেরিত হইলেন। তৎপরে তৃতীয় বার গৌরাঙ্গ অপ্রকটে নীলাচলে উপস্থিত হইয়া লীলা সম্বরণ করিলেন । ऊंथोंईिপূৰ্ব্বে নিত্যানন্দ গৌরচন্দ্ৰ বসি একাসনে। নীলাচলে সেই যুক্তি করিল নির্জনে ৷ তুমি যাও গৌড়দেশে করাহ সংসার। তবে এই সব লোকের হইবে নিস্তার ৷ পুনহ আসিব আমি তোমার মন্দিরে। তোমার গৃহেতে হবে। আমার অবতারে ; ভক্তি বিলাইয়া পুনঃ তারিব সংসার। গুপ্ত অবতার শাস্ত্ৰে নাহি ত প্রচার । |- বিকৰ্ম্ম মকৰ্ম্ম করাও তোমাতেই সত্তা। অবধূত সাজাইলা সংসার ভ্ৰমাইল । মোর নেত্ৰে পট দিয়া লুকাইয়া রহিল৷ আপনি প্রেমেতে বহুত নাচাইলা । ভক্তি দিয়া ভক্ত করি বৈষ্ণব করিলা ॥