পাতা:বৈষ্ণবদিগের সাধনা - ক্ষীরোদবিহারী গোস্বামী.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y निष्ठानन्त दर्श्वनक्षी । তাহার পুত্র চতুরভুজ পিপলাই ও কন্যা রাধারাণী। তাহার সহোদরের কন্যা রমা। এই দুই কন্যা। হরিওঝার দ্বিতীয় পুত্র যোগেশ্বর পণ্ডিত রাধারাণীর পাণিগ্রহণ করেন, এবং তৃতীয় কামদেব পণ্ডিত রমা দেবীর পাণিগ্রহণ করেন। হারা খড়দহ মেলের প্রসিদ্ধ কুলীন ছিলেন। , চতুভুজের পুত্ৰ নারায়ণ পিপলাই। তস্যপুত্ৰ ৬/জগদানন্দ পিপলাই। ( অধিকারী) ইহার পুত্র রাজীবলোচন ও কন্যা দুই, জ্যেষ্ঠ কদম্ব মালা । ও কনিষ্ঠ গুঞ্জামালা। শ্ৰী রামচন্দ্ৰ 2ङ्क दङ्गारुक्षभाव्द्र °१ि६lश्°। করিয়াছিলেন। ১৬৭৭ শকে নয়ানচাঁদ মল্লিক নূতন মন্দির প্রস্তুত করিতে আরম্ভ করেন। কিন্তু মন্দিরের কাৰ্য সম্পূর্ণ হইবার পূর্বেই তিনি মানবলীলা সম্বরণ করিলেন। মৃত্যু সময়ে পুত্র নিমাইচরণকে আদেশ । করিয়াছিলেন যে, মন্দির সম্পূর্ণ হইলে ঐ মন্দির তাহার নামে প্ৰতিষ্ঠাপূর্বক জগন্নাথদেবকে স্থাপিত করিয়া ঐ দেবতার সেবায় কারণ ২০ ০০ ০০ টাকা প্ৰণামী দিবে। মন্দির সম্পূর্ণ হইলে অধিকারী মহাশয় ৬/নয়ানচাঁদ মল্লিকের নামে প্রতিষ্ঠা করিতে স্বীকার করিলেন না। সুতরাং নিমাইচরণ পিতার আদেশ মত ঐ টাকা প্ৰণামী না দিয়া ৫০ ০০০ টাকা মাত্র টুষ্টিদিগের নিকট রাখিয়াছেন। অদ্যাবধি তাহার সুদ শ্ৰীজগন্নাথ দেলের সেবায় পৰ্যাপ্ত হইতেছে। এবং কিঞ্চিৎ স্বর্ণালঙ্কারও প্রস্তুত করিয়া রাখিয়াছেন। কথিত আছে ঐ টাকার বাকি অংশ গৌরচরণ মল্লিকের নিকটও ছিল। তৎপরে ৩/যদুলাল মল্লিকের মাতা শ্ৰীমতী রঙ্গনমণি দাসী শ্ৰীজগন্নাথ দেবের গুঞ্জাবাটী নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছেন। সেবার জন্য নবাব খানেআলি সাহ ১১৮৫ বিঘা জমি (এক্ষণে জগন্নাথপুর নামে খ্যাত ) লিখিত পাট্টাসহ বন্দবস্ত করিয়া দেন। অধুনা সাং পানিহাটীর জমিদার গৌরীশঙ্কর রায় চৌধুরি মহাশয় নিজ ব্যয়ে তাহা নাখরাজ্যভুক্ত করিয়া, দেবত্তর সম্পত্তির রক্ষার উপায় করিয়া আপন পূণ্য কীৰ্ত্তি রাখিয়া গিয়াছেন। যদিচ প্রসঙ্গক্রমে বহু অপ্রয়ােজনীয় বিষয় এস্থলে লিখিত হইল। ইহা তোষামোদ জনিত কাহারও মনস্তুষ্টির কারণ নহে। কেবল অধিকারী মহাশয়দিগের আচার ব্যবহার ও কুলমৰ্যাদার নির্দেশক মাত্র। পাঠকবৃন্দ ক্ষমা ৷