পাতা:বৈষ্ণবদিগের সাধনা - ক্ষীরোদবিহারী গোস্বামী.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুখের অধিকারী হওয়া যায়, যে পাইয়াছে সে প্রকাশ করিতে পারে না। | মধুরে লক্ষ্য পড়িলে জগতের যাবতয়ী সুখসম্ভোগ তুচ্ছ হুইয়া। পড়ে। “প্রেম ভক্তি শিখাইতে আপনে অবতরি। রাধাভােব কান্তি দুই অঙ্গীকার করি।” ৷ মধুর সর্বাপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ রস। শৃঙ্গার ১, বীর ২, করুণ ৩, অদ্ভুত ৪, হাস্য ৫, ভয়ানক ৬, বীভৎস ৭, রৌদ্র ৮, শান্ত ৯, এই নব রসের মধুরে সমাবেশ আছে। শৃঙ্গার বা মধুর সর্বপ্রধান। সখ্য, দাস্য, শান্ত, বাৎসল্য, মধুর। এই সকল ভাবে নবরসের সামঞ্জস্য। শৃঙ্গার রসে ত্রয়োদশ রসের সামঞ্জস্য প্রকাশ পায় অবিদগ্ধবিধি ভাল না জানে স্বজন। কোটী নেত্ৰ নাহি দিল, সবে দিল দুই ৷ তাহাতে নিমেষ, কৃষ্ণ কি দেখিব মুই ? (কবিরাজ গোস্বামী ) . . . . . . سسسسسسسةC52{tf মাতা মোরে পুত্ৰ ভাবে করেন বন্ধন। অতিহীনজ্ঞানে করে লালন পালন। " সখা শুদ্ধ সখ্যে করে স্কন্ধে আরোহণ। " তুমি কোন বড় লোক তুমি আমি সম ? : প্রিয়া যদি মান করি করেন ভৎসন। . বেদ স্তুতি হইতে হরে সেই মোর মন” । । মোর পুত্র মোর সখা মোর প্রাণপতি। “ । এই ভাবে যেই মোরে করে শুদ্ধ ভক্তি। ' আপনারে বড় মানে আমারে সমাহীন । সেই ভাবে হই আমি তাহার অধীন। -- দাস্য সখ্য বাৎসল্য। আর যে শৃঙ্গার। - তটস্থ হইয়া হৃদে বিচার যদি করি। – অতএব মধুর রস কহি তার নাম। । স্বকীয় পরকীয় ভাবে দ্বিবিধ সংস্থান। :