পাতা:বৈষ্ণবদিগের সাধনা - ক্ষীরোদবিহারী গোস্বামী.pdf/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. শ্ৰীনিত্যানন্দ- ংশীৰ্বািন্ত্রী : অকৈতব রূপে সৰ্ব্ব জগতের প্রতি । লওয়ায়েন শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্যে রীতিমতি ॥ সঙ্গে পরিষদ গণ পরম উদ্দাম । সব নবদ্বীপ্ল ভ্ৰমে মহাজ্যোতি ধাম ॥ অলঙ্কার মালায় পুর্শিত কলেবর । কপুর তাম্বুল শোভে সুরঙ্গ অধ্যুর | দেখি নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর বিলাস । কেহ সুখ পায় কারো না জন্মে বিশ্বাস । সেই নবদ্বীপে এক আছেন। ব্ৰাহ্মণ । চৈতন্যের সঙ্গে তার পূর্ব অধ্যয়ন ॥ নিত্যানন্দ স্বরূপের দেখিয়া বিলাস । চিত্তে কিছু তান জন্মিয়াছে অবিশ্বাস ৷ চৈতন্য চন্দ্ৰেতে তান বড় দৃঢ় ভক্তি । নিত্যানন্দ স্বরূপের না জানেন শক্তি ৷ ” দৈবে সেই ব্ৰাহ্মণ গেলেন নীলা চলে। তথায় আছেন কতদিন কুতুহলে ৷ প্ৰতিদিন যায় বিপ্ৰ চৈতন্যের স্থানে । পরম বিশ্বাস তান প্রভুর চরণে ॥ দৈবে একদিন সেই ব্ৰাহ্মণ নিভৃতে । চিত্তে ইচ্ছা করিলেন কিছু জিজ্ঞাসিতে ॥ বিপ্ৰ বলে প্ৰভু ? মোর এক নিবেদন । করিমু তোমার স্থানে, যদি দেহ মন ৷ নবদ্বীপে গিয়া নিত্যানন্দ অবধূত । কিছু ত না বুঝোমুঞি করেন। কিরূপ ৷ সন্ন্যাস আশ্রম তান বোলে সৰ্ব্বজন । কপুর তাম্বুল সে ভক্ষণ অনুক্ষন ৷ ধাতু দ্রব্য পরশিতে নাহি সন্নাসীরে । সোনারূপ মুক্ত সে সকল কলেবরে ৷ কষায় কৌপীন ছাড়ি দিব্য পট্টবাস ধরেন চন্দন মালা সদাই বিলাস ॥ "