পাতা:বৈষ্ণবাচার্য্য শ্রীমধ্ব.djvu/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈষ্ণবাচার্য্য মধ্ব “মধবাচার্য্য স্থানে আইলা যাই। ‘তত্ত্ববাদী’ । উড়পতে কৃষ্ণ দেখি তাহা হৈল প্রেমাস্বাদ । নির্তক গোপাল’ দেখে পরম-মোহনে । উড়পতে শ্রীচৈতন্তের মধবাচার্য্যে স্বপ্ন দিয়া আইল তার স্থানে ॥ নর্তকগোপাল দর্শন গোপীচন্দন-তলে আছিল ডিঙ্গাতে । মধবাচাৰ্য্য-ঠাঞি আইলা কোনমতে ॥ মধবাচার্য্য আনি তারে করিলা স্থাপন । আদ্যাবধি সেবা করে তত্ত্ববাদিগণ ॥ কৃষ্ণমূৰ্ত্তি দেখি প্রভু মহাস্থখ পাইল । প্রেমাবেশে বহুত নুত্য-গীত কৈল ॥” (চৈঃ চঃ ম ৯২৪৫-২৪৯ ) এই শ্ৰমূৰ্ত্তির সেবা শ্ৰীমন্মধবাচার্য্য তাহার আটজন সন্ন্যাসি-শিষ্যের উপর ন্যস্ত করিয়াছিলেন । মধুবান্তগত সন্ন্যাসী ব্যতীত অপর কাহারও এই শ্ৰীমূর্তির সেবায় অধিকার নাই । পূর্বকালে দুইমাস অন্তর এক একজন সন্ন্যাসীর সেবাকাল নিৰ্দ্ধারিত ছিল । ‘সোদে’-মঠস্থ আচাৰ্য্য-পরম্পরায় পঞ্চদশ অধস্তন শ্রীমদ বাদিরাজ স্বামীর সময় হইতে দুই বর্ষকাল প্রত্যেকের সেবার পাল! নিৰ্দ্ধারিত হইয়াছে । অদ্যাপি সেই নিয়ম তখায় বর্তমান । শ্রীকৃষ্ণমন্দির-চত্বরের বহির্দেশে পশ্চিমোত্তরদিকে মুখ্যপ্রাণ বা শ্ৰীমদ, হনুমদ্বিগ্রহের পূজা হয়। শ্ৰীকৃষ্ণ-মূৰ্ত্তির দক্ষিণ-পশ্চিমে মুখ্য-প্রাণের মন্দিরের সম্মুখে শ্ৰীগরুড়মূৰ্ত্তি বিরাজমান । শ্ৰীকৃষ্ণ-মন্দিরের দ্বারদেশে শ্ৰীমন্মধবাচার্য্যের মূৰ্ত্তি বিরাজমান। এই শ্ৰীমূৰ্ত্তি শ্ৰীবাদিরাজস্বামিকর্তৃক শ্ৰীমধের শ্ৰীকৃষ্ণ-মূৰ্ত্তির সেবাদির ইতিবৃত্ত [ >ՀԵ |