পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিজাপুর } RF) ) অপরাপর গোরমন্দির সংখ্যাতীত, প্ৰস্তাববাহুল্য ভয়ে তাহদের বর্ণনা হইতে বিরত হইতে হইল । প্রাসাদের মধ্যে পূর্বেই দুই চারিটীির উল্লেখ করা গিয়াছে। ইহাদের মধ্যে “আসার মহল” অপেক্ষাকৃত অক্ষত অবস্থায় দৃষ্ট হয়। ইহা সুলতান মাহমুদের রচিত। প্রথমে ইহা আদালতের জন্য নিৰ্ম্মিত হয়। ইহার নাম ‘ऊालक्लऊ शश्ल” उाथद। ‘लाल शश्ल” छिल । আচ্ছাদিত সেতুবন্ধনে ইহা রাজ বাড়ীর সহিত সংযুক্ত ছিল, পরে এক নূতন আদালত প্ৰস্তুত হইলে ইহার নাম পরিবর্তন ও কাৰ্য্যান্তরে নিয়োজন হয়। মহম্মদের শ্মশ্রীর দুইটী কেশ ইহার ভাণ্ডারজাত হওয়া ইহার পদোন্নতি ও সৌভাগ্যের মূল । অন্যান্য ইমারতের ন্যায়। এই পবিত্র নিকেতনের উপর বিশেষ কোন উপদ্রব ঘটে নাই, মহম্মদের শ্মশ্রীর প্রসাদে সে অনেক বিস্তু বিপত্তি হইতে উদ্ধার পাইয়াছে। আদালত মহল বিনষ্ট হইয়াছে কিন্তু আসারা-মহল আজ পৰ্য্যন্ত প্ৰায় যেমন তেমনিই রহিয়াছে। আসার মহল চতুষ্কোণাকৃতি, ১৩৫ ফীট প্রস্ত দ্বিতল গৃহ। ইহার চিত্ৰিত কাষ্ঠছাদ ৩৫ ফাট উচ্চ চারিটীি সুদৃঢ় কাষ্ঠ স্তম্ভের উপর স্থাপিত। দ্বিতীয় তলে কতকগুলি সুরঞ্জিত প্ৰকোষ্ঠ আছে, তাহার একটি মহম্মদের শ্মশ্রীর ঘর। এই ঘর প্রায়ই বন্ধ থাকে, বার্ষিক উৎসবে ভক্তদের দর্শন জন্য কেবল সম্বৎসরে একবার মাত্ৰ খোলা হয়। আর কতকগুলি প্রকোষ্ঠ কার্পেট, মকমলের চাদর ও বিছানা, চীনের বাসন প্রভৃতি পুরাণ ‘ठांनद्ध भश्ल”