পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৮০

ভারতবর্ষীয় ইংরাজ । R ভগ্নদেহতরী হইতে দেখা যায়। যাহারা ইহাতে বুৎপত্তি লাভ করিয়াছেন র্তাহারা যখন সহজ ভাবে হেলিয়া দুলিয়া নানা প্রকার চিত্ৰ কাটিতে কাটিতে চলিয়া ফিরিয়া বেড়ান, তখন মনে হয় যেন তঁহারা আকাশ-পথে বিচরণ BBBBDS DDD DDD DDBB BBDD D KBS BB DYS DBB DDD DDD উড়িয়া বেড়ান। যাইত। এখন যেন ধরণীর সহিত যুদ্ধ করিয়া আমাদিগকে প্ৰতিপদ অগ্রসর হইতে হয়। এই সকল ক্রীড়াস্থলে নিয়মিত সময়ে বিবি সাহেব একত্রিত হন। এই সকল ব্যায়াম-চৰ্চার দৃষ্টান্ত যদি আমরা ইংরাজদের নিকট হইতে গ্ৰহণ করি ত বিস্তর উপকার হয় সন্দেহ নাই। আমরা মনে করি যে, DBBDDBB BDDBBDBSYDDBDBBD DDDBDD DBBS BBB BBDDD BD DBD সঙ্কুচিত হন। ইংরাজদের এভাবে নাই। আবালবৃদ্ধবনিতা সকলেই খেলা ধূলায় শারীরিক শ্রম-সাধন ও মনের আয়াস নিবৃত্তি করেন। আমাদের এরূপ ক্রীড়া অতি বিরল। শীতকালে অৰ্দ্ধক্রোশ পদচালনা-বাবুদের ব্যায়ামের এক শেষ । বাবু নামের সঙ্গে সঙ্গে গদিতে হেলান দিয়া পান তামাক, গল্পসল্প, আমোদ করা, এই ভােবই মনে উদয় হয়। ইংরাজদের মধ্যে ব্যায়াম-শিক্ষা শিক্ষার এক প্ৰধান অঙ্গ। অশ্বারোহণ, অস্ত্ৰ চালনা, ঘুসিমারা, সঁতার, নাচ, পদচারণা এই সকল না। শিখিলে ইংরাজ-ভদ্র-সমাজের উপযোগী শিক্ষা সম্পূর্ণ হয় না। ইংরাজেরা যেখানেই একত্ৰিত হউক না কেন, তাহাদের বহিদ্বার-ক্রীড়ার বিশেষ উৎসাহ দৃষ্ট হয়। আঙ্গো-ইণ্ডিয়ানদের ক্রীড়ালয়ের নাম জিমখানা। এই জিমখানার কাৰ্য্য বৎসরের মধ্যে একবার সমারোহে সম্পন্ন হইয়া থাকে। এ উৎসব সপ্তাহ খানিক চলে। ইহাই তাহদের জাতীয় দুর্গোৎসব। এ সময়ে তাহদের উৎসাহের আর সীমা থাকে না । বাহিরের নানা স্থান হইতে নিমন্ত্রিত লোকজনের সমাগম হয় ও অতিথিসৎকার খানাপিনার ধূম লাগিয়া যায়। এই উপলক্ষে ঘোড়দৌড়, কৃকেট, ব্যাড়ামিনটন, নৃত্যগীত-অভিনয়, নানা প্রকার ক্রীড়াকলাপের আনন্দধ্বনি উঠিতে থাকে। নৃত্যশালায় ইহাদের যে আমোদ তাহার বর্ণনা কি করিব। নাচগৃহ ইন্দ্ৰ, ভবনের ন্যায় আলোকিত ও সজ্জিত হয়-বিবির উৎকৃষ্ট মনোহর