পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সিদ্ধ করিতে হইলে ধ্যান ও সমাধি দ্বারা চিত্তের একাগ্ৰতা সাধন একান্ত আবশ্যক। যে সকল বিষয় চিত্তকে সেই মহান লক্ষ্য হইতে বিচুত করে, সেই সমস্ত দূর করিতে হইবে“তত্রতত্রাভিনন্দিনী” চিত্তবৃত্তি, অর্থাৎ প্ৰজাপতির ন্যায় ফুল হইতে ফুলে রমণ করিতে চায় এমন যে চপল প্ৰবৃত্তি, তাহা বশীকৃত করিয়া বিষয়াসক্তি হইতে বিরত হইতে হইবে; এইরূপ নিলিপ্ত ভাবে নির্জনে ধ্যানানন্দ উপভোগ করা ধ্যানের প্রথম Gritsta ধ্যানের এইরূপ উত্তরোত্তর চারিট সোপান, আছে । উচ্চ হইতে উচ্চতর ধাপে উঠিতে হইলে চিত্তকে অধিকতর ংযত করিয়া যে বিষয়টা ভাবিতেছ। তাহার সহিত একান্ত তন্ময় হইয়া যাওয়া আবশ্যক। ধার অরূপলোকের ধ্যান করিতেছরূপলোকের সমুদায় কল্পনা মন হইতে দূর করিতে হইবে, এই সমস্ত ইন্দ্ৰিয়ের বিষয় হইতে নিবৃত্ত হইয়া ইন্দ্ৰিয়ের অগোচর अलोकिक डाद ७ अवश्ाई खिद्र उमाशडा नाथन कब्रिड হইবে, যেন তুমি এ পৃথিবীর জীব নও, অরূপলোকে বাস করিতেছি। বৌদ্ধমতে কঠিন যোগ সাধনা দ্বারা কোন কোন যোগী এই প্ৰকার অলৌকিক শক্তি-বাহিনী সিদ্ধি লাভ করিয়াছেন । ধ্যানবলে ধ্যানের বিষয়ের সহিত যে পরিমাণে তন্ময়ীভাব হইবে, সেই পরিমাণে সিদ্ধিলাভ। ধ্যানের সর্বোচ্চ অবস্থা সেই, যাহাতে জীব সুখ দুঃখ হইতে উত্তীৰ্ণ হইয়া শাশ্বত । শান্তিরসে নিমগ্ন হয়েন-যে অবস্থায় ভাবিজ্ঞানও নাই, অভাব