পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৯১

বৌদ্ধধৰ্ম্ম । እb”¢ প্ৰাতিমোক্ষ - প্ৰায়শ্চিত্ত-বিধানগুলি স্বতন্ত্র আকারে প্রাতিমোক্ষ গ্রন্থে প্ৰকাশিত হয়। * ইহা বৌদ্ধধৰ্ম্ম শাস্ত্রের প্রাচীনতম গ্ৰন্থ, সঙ্ঘের নিস্তাবলী বুদ্ধ স্বয়ং ৰাহা প্ৰবৰ্ত্তিত করেন, তাহা ইহার মধ্যে থাকাই সম্ভব। তথাপি আশ্চৰ্য্য এই যে, বৌদ্ধের ইহার শাস্ত্রীয় মৰ্যাদা সূত্র বিভঙ্গের সমান জ্ঞান করেন না। ’ মহাবগগ কালক্রমে নানা প্ৰক্ষিপ্ত অংশে পুষ্টিলাভ চুল্লবগগ করিয়া বন্ধিত আকার ধারণ করিয়াছে। পরিবার পাঠ পরবত্তী কালে সঙ্কলিত। মহাপরিনির্বাণ সূত্র সূত্ৰ-পিটকের দীর্ঘনিকায়ের অন্তৰ্গত। ইহাতে বুদ্ধজীবনীর শেষ ৩ মাসের ঘটনাবলী ও মরণবৃত্তান্ত বর্ণিত আছে। ইহাতে বুদ্ধের মুখে পাটলিপুত্রের ভাবি উন্নতি বিয়ায়ের যে কথাগুলি দেওয়া হইয়াছে, তাহা হইতে ইহার রচনাকাল, পাটলিপুত্র মগধ-রাজধানীরূপে প্ৰতিষ্ঠিত হইবার উত্তরকালে বলিয়া অনুমান হয়,- খৃষ্টপূর্ব চতুর্থ বা পঞ্চম শতাব্দী ধরা যাইতে পারে - ধৰ্ম্মপদ - সুত্ত-পিটকের অন্তর্ভূত ক্ষুদ্রক নিকায়ের, পঞ্চদশ গ্রন্থের একটা গ্ৰন্থ। ইহার নাম হইতেই বিষয়ের পরিচয় পাওয়া যাইতেছে, ধৰ্ম্ম-নীতি বিষয়ক পদাবলী । ইহাতে যে সকল ধৰ্ম্মপ্ৰবচন ও হিতোপদেশ আছে, আমাদের মহাভারত, গীতা, এবং অন্যান্য নীতিশাস্ত্ৰে তাহার অনুরূপ কথার অপ্রতুল নাই, কতক