পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম YN8DNO KgD DDD SS DD DDBDB BDBD BDBBB sDBBS DBBDBS BLYDB BDB D grB DBD BBDD SZu DS S EDKDtS DBS দাঁড়ান ও পায়চারি করা এই চারিটিকে ঈৰ্য্যাপথ বলে, বুদ্ধদেব যে কোন ঈৰ্য্যাপথেই থাকুন, তাহার দ্বারা লোকের কেবল উপকারই হইত। থেরবাদী বলিতেন, একথা আদৌ সত্য নহে, তিনি মানুষ ছিলেন, মানুষের YY DDS S KSgD LDLL DBBDS DDDBS KtBD BDBBDBDBS DBBDS দাঁতন করিতে,হইত, স্নান করিতে হইত। এই সকলের জন্য লোকজনের সঙ্গিত কথা কহিতে হইত, হুকুম করিতে হইত। এ সকলের দ্বারা লোক উদ্ধার হইবে কিরূপে ? তিনি অযথা কথা কহিতেন না, বাজে কথা কহিতেন না। সত্য, কিন্তু তাহার সকল কথায়ই যে লোক উদ্ধার হইত, এটা বড় বেশী কথা। " মহাসাজিঘকের বলি তেন, বুদ্ধদেবের ঘুম ছিল না, সুতরাং স্বপ্নও ছিল না । থেরাবাদীরা বলিতেন, স্বপ্ন ছিল কিনা জানি না, কিন্তু তিনি ত মানুষ, ঘুম ছিল না। সে কি কথা ? মহাসাজিলকের বলিতেন, বুদ্ধদেব নিরন্তরই সমাধিমগ্ন থাকিতেন, সুতরাং কোন কথা জিজ্ঞাসা করিলে তাহাকে ভাবিতে হইত না। তিনি একেবারেই তাহার জবাব দিতে পারিতেন ও দিতেন। থেরবাদীরা বলিতেন, তাহাকেও ভাবিয়া জবাব দিতে হইত। থেরবাদীরা বলিত, কৈ, বুদ্ধদেব ত” নিজে কখন বলেন না যে তিনি লোকোত্তর, তবে তোমরা তঁহাকে “লোকোত্তর লোকোত্তর” বলিয়া গোল कर्झ কেন ? তঁহার মতে যাহা পরামর্থ তাহাই তিনি শিখাইতেন, তিনি ত কখন বলেন নাই যে তিনি অলৌকিক শক্তি লাভ করিয়া। এই সকল সত্য আবিষ্কার করিয়াছেন । তিনি জন্মজন্মান্তরের সুকৃতির ফলে পরমাৰ্থ লাভ করিয়াছিলেন, শিয্যাদিগকেও তাঁহা উপদেশ দিতেন। মহাসাজিঘকের বলিতেন, সত্য কিন্তু পড় দেখি বুদ্ধের উপদেশ, পড় দেখি তাহার। সুত্রান্ত, দেখ দেখি তাহাতে কত গভীর ভাব, কত গভীর উপদেশ কত গুঢ় তত্ত্বকথা আছে। সাধারণ মানুষের সাধ্য কি সে সব কথা কয়, সে সব ভাব মনে ধারণা করে, সে সব গুঢ় ও ত্ব আবিষ্কার করে। এই সকল কথা লইয়া প্ৰথম দলাদলি হইতেই বৌদ্ধদের মধ্যে ঝগড়া হইত। শেষ এই সকল কথা হই,তই মহাসাজ্যিক ধৰ্ম্মের উৎপত্তি হয়।