পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১৪৮

d 8 R cर्वाक १र्श्व অতি পুরাণ, তাহা আমরা পরে দেখাইব । মহাসাজিযকের বলেনঃঅনাদিকাল হইতেই ‘সম্বাৰ্ত্ত' ( প্ৰলয় ) ও “বিবৰ্ত্ত’ (সৃষ্টি ) চলিতেছে। প্ৰলয় হইয়া গেলে সমস্ত সত্ত্ব (জীব } “আভাস্বর” নামে এক স্বর্গে উৎপন্ন হয়। আবার যখন সৃষ্টি হয়, লোকের থাকিবার স্থান হয়, কতকগুলি “সত্ত্ব’ SDBSBDDS DDDBD S BBB KBD BiBES DD SS S DBDBO DBDBBD SiDSSKLuSDBDDBB0DSDBBS S SKBDDBuDuSeggS LS “কামচার’ থাকেন। তঁহাদের নিজের শরীরপ্ৰভায় দিগন্ত আলোকিত হয়, চন্দ্ৰসূৰ্য্যের প্রয়োজন থাকে না, আকাশের দরকার হয় না, দিন থাকে না, রাত্রি থাকে না, পক্ষ থাকে না, মাস থাকে না, ঋতু থাকে না, অয়ন থাকে না, বৎসরও থাকে না । তঁহারা, যখন যেখানে ইচ্ছা, অন্তরীক্ষে DBDBB BBDS DBDDDBDD BDBB BB BDD DBBDB BDD S DDS নিবাসে থাকিয় তাহারা প্রীতি ভক্ষণ করিয়া জীবনযাত্ৰ নিৰ্বাহ করেন । র্তাহারা যাহা করেন, সবই ধৰ্ম্ম । তাহার পর পৃথিবী উদয় হইল-যেন একটি হ্রদ, জলে পরিপূর্ণ। সে জলের কি রঙ ! কি আস্বাদ! মিষ্ট যেন মধু, যেন ক্ষীরের ধারা, যেন ঘুতের ধারা । কোন কোন জীব একটু লোভে পড়িয়া আঙ্গুলের আগায় সেই sig তুলিয়া একটু চাকিলেন, ভাল লাগিল ; আবার চাকিলেন, ক্ৰমে থাইতে আরম্ভ করিলেন । তঁহাদের দেখাদেখি আরও পাঁচজনে চাকিতে ও খাইতে লাগিলেন। কেহ কেহ বা পেট পুরিয়া খাইতে লাগিলেন। এতদিন জীবগণ লঘুকলেবর ছিলেন ; থাইতে খাইতে তঁহাদের শরীর ভারী হইয়া উঠিল, শক্ত হইয়া উঠিল, কর্কশ হইয়া উঠিল। তঁহাদের যে গুণগুলি ছিল, সেগুলি ক্ৰমে লোপ হইল, দেহের জ্যোতি লোপ হইল, শুধু প্রতি ভক্ষণ করিয়া আর তঁাতাদের চলে না, অন্তরীক্ষে আর তাহার বেড়াইতে পারে না ; সুতরাং চন্দ্রসুৰ্য্যের দরকার হইল, নক্ষত্রের দরকার হইল, দিন, রাত্রি, মাস, সংবৎসরের দরকার इछ्रेन । পৃথিবীর রস খাইতে খাইতে তাহদের রঙও সেইমত হইয়া গেল। এইরূপে অনেকদিন যায়। র্যাহারা অধিক আহার করেন, তঁহাদের রঙ