পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম পালি ত্রিপিটকেও এইরূপ একটি গল্প আছে, “অগগিঞ এঃ সুত্ত', অর্থাৎ অগ্ৰণ্যসুত্র, অর্থাৎ কে সকলের আগে-গল্পীচ্ছলে তাহার উপদেশ । থেরাবাদীরা এ গল্পটি স্বযং বুদ্ধদেবের মুখ হইতে বাহির করিয়াছেন। বুদ্ধদেবের এক শিষ্য ছিলেন, তঁহার নাম বশিষ্ঠ ভরদ্বাজ,—তিনি যদিও ভিক্ষ হইয়াছিলেন, ব্ৰাহ্মণের ছেলে বলিয়া মনে মনে গর্ব করিতেন। তাই বুদ্ধদেব একদিন তঁহাকে এই গল্পটি শুনাইয়া দেন। তিনি বলিয়া দেন, ব্ৰাহ্মণ अथवा नव, डियूछे अथवा । যে কেহ মহাবস্তুর অবদানের ‘রাজবংশে আদি’ অধ্যায়টি ও অগ্ৰণ্য সূত্রটি মন দিয়া পাঠ করিবেন, তঁহারই মনে হইবে, মহাবস্তু দেখিয়াই এই সুত্রটি তৈয়ারী হইয়াছে। রাজবংশের কথা বলিতে গেলে রাজা কেমন করিয়া হইলেন, সেটা জানিবার ইচ্ছ। আপনিই হয়। সুতরাং ঐরাপ স্থলে রাজা যে সকলের সম্মতি অনুসারে ক্ষেত আগলাইবার জন্ম- নিযুক্ত হইয়াছেন, সে কথাটি বলা আবশ্যক । ক্ষেত ত ক্ষেতই আছে, তাহার আবার আগলান কি ? সুতরাং ক্ষেত আগলাইবার কারণও বলার দরকার হয় । কেন ক্ষেত আগলাইবার দরকার হয়, বলিতে গেলে বলিতে হয়, লোকের দোষে । সে দোষ কি ? কেমন করিয়া হইল, তাহাও বলিবার প্রয়োজন হয় । মহাবস্ততে এগুলি সব পর-পর বলা ङाigछु । ऐछश्itड5 বাজে কথা नाशें । किङ्, श्रांविरुद्ध ख्यांना १९४नि दंत्र কথা আছে। স্ত্রীপুরুষে মার খাইয়া বনে পলাইয়া গেল, ক্ৰমে বনে তাহাদের বাস হইল, বনে গ্রাম নগর পত্তন হইল, ইত্যাদি, ইত্যাদি। এ সকল কথা এ উপলক্ষে বলার কোন দরকারই দেখি নাই। তাই বলিতেছিলাম, মহাবস্ত দেখিয়াই সুত্র প্রস্তুত হইয়াছে। আরও ব্রাহ্মণক্ষত্ৰিয়-বৈশ্য-শূদ্র চারিবর্ণের কথা, তাহার মধ্যে ব্রাহ্মণ दफु कि नl, @-गक কথার মীমাংস কি এ গল্পের দ্বারা হইতে পারে, এ যেন গণেশের মাথায় গজমুণ্ড দেওয়া। ভাষা দেখিলেই বোধ হয়, মহাবস্তু আগে ও সুত্রটি ?lርጃ | এখানে আর একটি কথা বলা আবশ্যক । রাজার উৎপত্তি সম্বন্ধে নানা দেশে নানা মত চলিতেছে । রাজা যে ঈশ্বরের অংশ – এই