পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6र्षाक । S. তিনি বুঝিয়াছেন যে নির্বাণের পর আর কোনরূপ পরিবর্তন হইবে ন, অথচ অস্তিত্বেরও লোপ হইবে না । পালি ভাষার পুস্তকে বুদ্ধদেবকে নির্বাণের পর কি থাকিবে এই কথা জিজ্ঞাসা করায়, তিনি কি উত্তর দিয়াছেন দেখা যাক । “নির্বাণের পর কিছু থাকিবে কি ?” বুদ্ধদেব বলিলেন “ন” । “থাকিবে না। কি ?” উত্তর হইল “না” । “থাকা না থাকার মাঝামাঝি কোন অবস্থা হইরে ? কি ?” বুদ্ধদেব বলিলেন “না” । “কিছু থাকা না থাকা এদুয়েরই বাহিরে কোন বিশেষ অবস্থা হইবে কি ?” আবার * উত্তর হইল “না” । তবে দাড়াইল কি ? এমন একটা অবস্থা দাড়াইল, যে অবস্থায় “অস্তি”ও বলিতে পারিন, “নাস্তি”ও বলিতে পারিন । এদু’য়ে জড়াইয়া কোন অবস্থা নয়, এদু’য়ের অতিরিক্ত কোন অবস্থাও নয়। ইহাতে পাওয়া গেল কোন অনির্বচনীয় অবস্থা, যাহা কথায় প্ৰকাশ कझा शाश्व मा, भाछ८बझ ख्छ|८नझ दक्षिgन्न । এই অবস্থাকেই মহাযানে “শূন্য" বলিয়া বর্ণনা করিয়া থাকে। “শৃষ্ঠ” বলিতে কিছুই নয় বুঝায়, অর্থাৎ অস্তিত্ব নাই এই কথাই বুঝায়। BDBDS BDD iOBBuBD DBDBu SLDuDBDDB BBD DB SS DBDDB BB DBDDBD শব্দ পাই না । নির্বাণের পর যে অবস্থা হয়, তােহা যে বাক্যের অতীত। ঠিক কথাটি পাইন বলিয়াই আমরা উহাকে “শূন্য” বলি। কিন্তু শূন্য শব্দে আমরা ফাঁকা বুঝাই না, আমরা এমন অবস্থা বুঝাইতে চাই যাহা অস্তিনাস্তি প্ৰভৃতি চারি প্রকার অবস্থার অতীত । 'অস্তিনাস্তিতদুভয়ানুভয়চতুষ্কোটিবিনিৰ্ম্মত্তং শূন্তম! শঙ্করাচাৰ্য্য তাহার তর্কবাদে শূন্যবাদীদের নানারকমে ঠাট্টা করিয়া গিয়াছেন। তিনি বলিয়াছেন “যাহাঁদের মতে সবই শূন্য, তাহদের সঙ্গে আর বিচার কি করিব ?” তিনি বৌদ্ধদের “বিনাশবাদী" বলেন। তাহার মতে নৈয়ায়িকেরা “অৰ্দ্ধবিনশন” অর্থাৎ আধখানা বিনাশবাদী । কেননা, নৈয়ায়িকেরাও বলেন, “অত্যন্ত সুখদুঃখ-নিবৃত্তি"র নামই “অপবৰ্গ । সুখদুঃখ যদি একেবারেই না রহিল, তবে আত্মা ত পাথর ܢ